সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
জেলা প্রশাসনের এক আধিকারিক বলেন, অনুপস্থিত সরকারি কর্মীদের নিয়ম মাফিক শোকজ করা হয়েছে। তাঁরা জবাব না দিলে বা তা সন্তোষজনক উত্তর না পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য কমিশনকে জানানো হবে। সেখান থেকে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, গত ৬ ও ৭ এপ্রিল ভোট কর্মীদের প্রথম দফায় প্রশিক্ষণ শুরু হয়। সেই সময় প্রিসাইডিং সহ অন্যান্য পোলিং অফিসার মিলিয়ে ১৫ হাজারের বেশি কর্মীকে ডাকা হয়েছিল। জেলার বাঁকুড়া সদর, খাতড়া ও বিষ্ণুপুর তিন মহকুমায় প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়। তাতে বহু সরকারি কর্মী উপস্থিত হয়েও প্রশিক্ষণ নেননি। তাতেই কিছুটা বিড়ম্বনায় পড়েছে প্রশাসন। জেলা প্রশাসনের এক আধিকারিক বলেন, অনেক সরকারি কর্মীর অসুস্থতা সংক্রান্ত ইস্যু রয়েছে। কিন্তু তারমধ্যেই অনুপস্থিত প্রায় ৮৫০জনকে শোকজের চিঠি পাঠানো হয়েছে। তবে তাঁদের ফের প্রশিক্ষণ নেওয়ার সুযোগও দেওয়া হবে। সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রেই ২০ ও ২১ এপ্রিল হাতে কলমে প্রশিক্ষনের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। এছাড়া কর্মীদের ঘাটতি মেটাতে নতুন করে আরও প্রায় ৮৫০ সরকারি কর্মীকে যুক্ত করা হয়েছে ভোটের কাজে। তাঁদেরও ওইদিন প্রশিক্ষণ নেওয়ার জন্য আসতে বলা হয়েছে। শোকজের জবাব সন্তোষজনক না হলে তা নির্বাচন কমিশনকে জানানো হবে।