সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
প্রার্থীর নাম দিয়ে দেয়াল লিখনের পাশাপাশি ছড়া, টিপ্পনী ভেসে উঠছে দেওয়ালে। মজার মজার ছড়ায় একে অপরকে বিদ্ধ করতে মেতেছে দুই যুযুধান দল। অন্যদিকে বামফ্রন্ট সমর্থিত কংগ্রেসও দেওয়াল লিখন করেছে।
কেন্দ্রীয় সরকারের নোটবন্দি থেকে শুরু করে রাজ্যের প্রতি বঞ্চনাকে তুলে ধরার পশাপাশি বিজেপিতে গেলে চোর, ডাকাতও সাধু হয়ে যায় সে কথাও ছন্দ মিলিয়ে দেওয়ালে ফুটিয়ে তুলেছে তৃণমূল। তারা রাজ্যের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক প্রকল্প তুলে ধরেছে দেওয়াল লিখনে। মহিলাদের লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের টাকা ৫০০ থেকে বাড়িয়ে ১০০০ টাকা করা। তফসিলি জাতিদের ক্ষেত্রে তা ১০০০ থেকে ১২০০ টাকা করা। সেই সঙ্গে শ্রমিকদের ১০০ দিনের বকেয়া টাকা দেওয়া, কন্যাশ্রী, রূপশ্রী, সবুজ সাথীর মতো বিভিন্ন প্রকল্পের কথা তুলে ধরা হয়েছে।
অন্যদিকে বিজেপির পক্ষ থেকে দেওয়াল লিখনে তৃণমূলের বিভিন্ন নেতাদের জেলে যাওয়ার প্রসঙ্গ তুলে চোর আখ্যা দেওয়া হয়েছে। শ্রমিকদের ১০০ দিনের কাজের টাকা আত্মসাৎ, চাকরি চুরি, বালি চুরি সহ রাজ্যের বিভিন্ন বিষয়ে দুর্নীতির প্রসঙ্গ টেনে আনা হয়েছে।
এই প্রসঙ্গে মানবাজার ১ ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি অপূর্ব সিংহ বলেন, বিরোধীদের দুর্নীতির সত্য ঘটনাগুলোই ছড়ার আকারে তুলে ধরা হচ্ছে। সাধারণ মানুষও ছোট্ট ছড়া পড়ে তা বুঝে যাচ্ছে। বিজেপির জেলার সাধারণ সম্পাদক জনপ্রিয় ঘোষ বলেন, ভোটের সময় ছোট ছোট ছড়ার মাধ্যমে রাজনৈতিক বক্তব্য প্রচার করা চিরাচরিত প্রথা। এবারের ভোটেও ছড়ায় দেওয়াল লিখন করা হয়েছে।