সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
যে কোনও নির্বাচনেই পর্যবেক্ষক, সেক্টর অফিসার, ভোট কর্মীদের বুথে বুথে পৌঁছে দেওয়া এবং আবার সেখান থেকে তাঁদের ডিসিআরসিতে ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য বাস, লরি সহ ছোট গাড়ির প্রয়োজন হয়। এছাড়া দুর্গম ভোট গ্রহণ কেন্দ্রগুলিতে সরঞ্জাম, ভোট কর্মীদের পৌঁছে দেওয়া সহ বিভিন্ন কাজে ট্রাক্টর, জেসিবির প্রয়োজন হয়। এবার মুর্শিদাবাদে মোট ৪ হাজার ২৫টি গাড়ির দরকার। এরমধ্যে বাস ও মিনিবাস লাগবে ১ হাজার ১৫০টি। এবার ১ হাজার ৬৩০টি ছোট ও মাঝারি গাড়ি নেওয়া হচ্ছে। পণ্য পরিবহণের জন্য ১০৫টি গাড়ি রাখা হচ্ছে। ১ হাজার ১০৫টি এসি এবং নন এসি মোটর কার নেওয়া হচ্ছে। এছাড়া ট্রাক্টর, জেসিবি সহ অন্যান্য ৩৫টি গাড়ি নেওয়া হচ্ছে।
সাধারণত ব্লক প্রশাসন থেকে স্থানীয় গাড়ির মালিকদের চিঠিতে অথবা ফোনে প্রাথমিকভাবে জানিয়ে দেওয়া হয়। যে সমস্ত গাড়ি মালিক এর আগে বিভিন্ন নির্বাচনে তঁদের গাড়ি দিয়েছিলেন তাঁদের ফোনেই জানিয়ে দেওয়া হয়। বাণিজ্যিক গাড়ি ছাড়াও বহু প্রাইভেট গাড়িও নির্বাচনের কাজে ব্যবহার করা হয়। নির্বাচন ঘোষণা হওয়ার পর ফোনে বা নোটিসের মাধ্যমে গাড়ি মালিকদের ব্লু বুক বা চালকের ড্রাইভিং লাইসেন্স জমা দিতে বলা হয়।