উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে বাধার মধ্য দিয়ে অগ্রসর হতে হবে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ যোগ। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
এ বিষয়ে কাটোয়া কলেজের অধ্যক্ষ নির্মলেন্দু সরকার বলেন, পড়ুয়াদের কাছ থেকে অনিয়মের অভিযোগ পেয়েছি। হস্টেলের দায়িত্বে থাকা তৎকালীন অধ্যাপককে গভর্নিং বডির বৈঠকে ডাকা হবে। তাছাড়াও বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করা হবে। মহিলাদের হস্টেলের বিষয়েও ইতিমধ্যে একবার তদন্ত করা হয়েছিল। ফের তদন্ত করে দেখা হবে।
এদিন কলেজের পড়ুয়ারা অভিযোগ করেন, মহিলা ও পুরুষ হস্টেল থাকার অনুপযুক্ত পরিবেশ হয়ে উঠেছে। ভবনের ছাদ ভেঙে পড়ছে। বর্ষাকালে ছাদ থেকে জল চুঁইয়ে পড়ে। বারান্দা থেকে ঘর সব নোংরায় ভর্তি। মশার উপদ্রবে দিনের বেলাতেও মশারি টাঙিয়ে রাখতে হয়। হস্টেলের পরিষেবা একদম নেই। উল্টে প্রত্যেক পড়ুয়াকে বছরে ৩৬০০ টাকা করে জমা দিতে হয়। অভিযোগ, হস্টেল সুপারের কাছে সেই টাকা জমা দিলেও কোনও হিসেব দেওয়া হয় না। কয়েক বছর ধরে পড়ুয়ারা তৎকালীন হস্টেল সুপারের কাছে হিসেব চেয়ে পাননি। তাই বাধ্য হয়ে এদিন অভিযোগ করেন।
কলেজের ছাত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদক শমীক ঘোষ বলেন, হস্টেলের খাবার নিয়ে আবসিকরা প্রশ্ন তুলছেন। এনিয়ে কর্তৃপক্ষকে জানিয়েও লাভ হয়নি।
যদিও প্রাক্তন হস্টেল সুপার দয়াময় বিশুই বলেন, আমি ২০১২ সাল থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত হস্টেলের দায়িত্বে ছিলাম। এখন অন্যজন দায়িত্বে আছেন। ছাত্রদের টাকা আমি কেন তছরুপ করতে যাব। এটা কোনও চক্রান্ত। কলেজে অনেক কিছু চলছে। এই সময় নতুন করে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ তুলছে। আমি নিজেই হস্টেলের সুপারের দায়িত্ব থেকে ইস্তফা দিয়ে অডিট রিপোর্ট সহ কলেজের অধ্যক্ষকে জমা দিয়েছি।