পেশাদারি ও ব্যবসায়িক কর্মোন্নতি ও ধনাগম যোগ। শারীরিক সমস্যায় মানসিক অশান্তিভোগ। আঘাত লাগতে পারে। ... বিশদ
সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে রায়গঞ্জ শহর আয়তনে বেড়ে যাচ্ছে। কিন্তু রায়গঞ্জ শহরে একটি রাস্তাই প্রধান। ৩৪নং জাতীয় সড়ক থেকে শিলিগুড়ি মোড় হয়ে শহরে প্রবেশ করছে রাস্তাটি। এই রাস্তার উপরেই শহরে ট্রাফিক পুলিসের তিনটি পোস্ট রয়েছে। একটি শিলিগুড়ি মোড়ে, সেখান থেকে গীতাঞ্জলি এবং মোহনবাটি হয়ে খানিকটা এগিয়ে ঘড়ি মোড়ে। ঘড়ি মোড় থেকে বিবাদি মোড় হয়ে শহরের মধ্যেদিয়ে চলে যাওয়া রেললাইন পেরিয়ে বেসরকারি বাস স্ট্যান্ডের সামনে বয়েছে আরেকটি ট্রাফিক পোস্ট। শিলিগুড়ি মোড় থেকে এই রাস্তা দিয়েই মূলত শহরবাসীকে যাতায়াত করতে হয়। রেল স্টেশন, বেসরকারি বা সরকারি বাস স্ট্যান্ড, পুরসভা, থানায় যাতায়াতের ক্ষেত্রে এই একটি রাস্তাই ব্যবহার করতে হয়। মেডিক্যাল কলেজে চিকিৎসার জন্য বা বিশ্ববিদ্যালয়ে পঠনপাঠনের জন্যও এই রাস্তা দিয়েই যাতায়াত করতে হয়। স্বাভাবিক ভাবেই এই রাস্তায় যানজট লেগেই থাকে। বর্তমানে বাইক, স্কুটির সঙ্গে চার চাকা গাড়ির সংখ্যাও বেড়ে গিয়েছে। এই অবস্থায় বাইক এবং স্কুটি চালকদের মাথায় হেলমেট না থাকাটা খুব বিপজ্জনক বলে অনেকেই মনে করছেন। বিভিন্ন মহলের বক্তব্য, যানজট পূর্ণ শহরে যেকোনও সময় ধাক্কা লেগে পড়ে গিয়ে মাথায় আঘাত পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এজন্য পুলিসকে আরও কঠোর হতে হবে।
রায়গঞ্জ পুলিস জেলার সুপার সানা আখতার বলেন, আমাদের লাগাতার সেভ লাইফ সেফ ড্রাইভ প্রচার চলছে। পাশাপাশি অভিযানও চলছে। হেলমেট বিহীন বাইক আরোহীদের জরিমানাও করা হচ্ছে। পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, শহরের প্রতিটি ট্রাফিক পয়েন্টে নিয়মিত সেভ ড্রাইভ সেফ লাইফ কর্মসূচি চলছে।