প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম প্রণয়ে আগ্রহ বাড়বে। তবে তা বাস্তবায়িত হওয়াতে সমস্যা আছে। ... বিশদ
করোনা ভাইরাস নিয়ে উদ্বেগের মাঝে উত্তর মালদহ জুড়ে লকডাউন কার্যত আলগা হয়ে গিয়েছে। পুরাতন মালদহ থেকে গাজোল, হবিবপুর, বামনগোলা, রতুয়া, চাঁচল হরিশ্চন্দ্রপুর সহ বিস্তীর্ণ এলাকায় অনেকেই লকডাউন উপেক্ষা করে বাইরে বের হচ্ছেন বলে অভিযোগ। পুরাতন মালদহ শহর ও গ্রামে সোশ্যাল ডিসটেন্স একেবারে মানা হচ্ছে না। সাহাপুরের একটি গ্যাসের দোকানে প্রচুর মহিলা বিপিএল গ্যাসের জন্য লাইন দিয়েছিলেন।
পেনশনারদের প্রাপ্য অর্থ পাওয়ার ক্ষেত্রে বেশ কিছু সুযোগ সুবিধার বন্দোবস্ত করল স্টেট ব্যাঙ্কের মালদহ শাখা। তাঁদের হাতে হ্যান্ডওয়াশ ও স্যানিটাইজার দেওয়া হয় ব্যাঙ্কের পক্ষ থেকে। অন্তত তিনজন ব্যাঙ্ক কর্মীকে নিয়োগ করা হয় বয়স্ক গ্রাহকদের সাহায্য করতে। নিজেরাই যেন নোট গুণে নিতে পারেন তারজন্য ছিল দু’টি স্বয়ংক্রিয় নোট গোণার মেশিনের ব্যবস্থাও। স্টেট ব্যাঙ্কের মালদহ শাখার মুখ্য প্রবন্ধক উজ্জ্বল কুমার বলেন, আমরা খুশি বয়স্ক গ্রাহকদের করোনা সংক্রমণ থেকে বাঁচাতে সাধ্যমত ব্যবস্থা নিতে পেরে।
এদিকে জেলার লিড ব্যাঙ্ক ম্যানেজার সুশান্ত হালদার জানিয়েছেন, প্রায় ১৫ লক্ষ গ্রাহকের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ মত ৫০০ টাকা করে জমা পড়তে শুরু করেছে। জেলার বিভিন্ন ব্যাঙ্কের ২৩০টি ব্রাঞ্চ ও ৫১৮টি গ্রাহক পরিষেবা কেন্দ্রের মাধ্যমে এই টাকা পাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
এদিন এক সাংবাদিক সম্মেলনে উত্তর মালদহের বিজেপি সংসদ সদস্য খগেন মুর্মু বলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ঘোষণা অনুযায়ী দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাসকারীরা তিন মাসে তিনটি রান্নার গ্যাস বিনা মূল্যে পাবেন। এই গ্রাহকদের সব রকম সাহায্য করবেন রান্নার গ্যাসের ডিস্ট্রিবিউটররা।
পাশাপাশি এদিন অবসরের জীবনশিখা নামে একটি সংগঠন ও বিবিগ্রাম কোবরা ক্লাবের পক্ষ থেকে দুঃস্থ, অসহায় মানুষদের মধ্যে খাওয়ার বিলি করা হয়।