প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম প্রণয়ে আগ্রহ বাড়বে। তবে তা বাস্তবায়িত হওয়াতে সমস্যা আছে। ... বিশদ
পাহাড়ে প্রথম করোনা রোগীর সন্ধান মেলে। আর প্রথমজনেরই মৃত্যু হয়। প্রথম এ খবর যখন জানতে পেরেছিলেন আতঙ্কে তখন শিউরে উঠেছিলেন বিমানে ওই মহিলার এক সহযাত্রী। তিনি শিলিগুড়িরই বাসিন্দা। করোনা নিয়ে উদ্বেগ থাকলেও নিজের ও সমাজের সুরক্ষার কথা বিবেচনা করে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়েছিলেন তিনি। চিকিৎসকদের নির্দেশেই তিনি হোম কোয়ারেন্টাইনে রয়েছেন।
কিন্তু দিন কীভাবে কাটছে? স্নাতকোত্তরে পাঠরত ওই ছাত্র বলেন, একা আছি। পড়াশুনা করার দেদার সুযোগ রয়েছে। পড়াশুনা করেই কেটে যাচ্ছে বেশির ভাগ সময়। আমাদের বিমানের এক যাত্রী করোনায় আক্রান্ত তখন ভয় পেয়েছিলাম। পরে তাঁর মৃত্যুতে ভয়টাও বেড়েছিল। কিন্তু চিকিৎসকদের পরামর্শ মতো আমি ১৪ দিন হোম কোয়ারেন্টাইনে রয়েছি। করোনার উপসর্গ না থাকায় ভয়টা সেভাবে নেয়। তবে বলব, করোনার শৃঙ্খল ভাঙার জন্য বাড়ির বাইরে যেন কেউ না বেরয়। উপসর্গ দেখা দিলে চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলা উচিত। সমাজের সুরক্ষা এতে জড়িত।
শিলিগুড়ির এক গৃহবধূও ওই বিমানের যাত্রী ছিলেন। এ খবর সামনে আসায় প্রথমে আতঙ্ক থাকলেও পরে তিনি নিজেকে গৃহবন্দি করে নেন। তিনি বলেন, মেডিক্যাল কলেজে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করার পর করোনার উপসর্গ ধরা পড়েনি। সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে চিকিৎসকেরা হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকার পরামর্শ দেন। হোম কোয়ারেন্টাইনে ভালোই আছি।