সম্পত্তিজনিত মামলা-মোকদ্দমায় জটিলতা বৃদ্ধি। শরীর-স্বাস্থ্য দুর্বল হতে পারে। বিদ্যাশিক্ষায় বাধা-বিঘ্ন। হঠকারী সিদ্ধান্তের জন্য আফশোস বাড়তে ... বিশদ
বৈঠকের পর পুলিস কমিশনার হাসপাতাল চত্বর পরিদর্শন করেন। পরে ডেপুটি পুলিস কমিশনার (পশ্চিম) বলেন, নিরাপত্তার স্বার্থে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে আরও সিসিটিভি ক্যামেরা বসাতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি হাসপাতালে পুলিসি নজরদারি আরও বাড়ানো হবে। সাইকেল নিয়ে পুলিস কর্মীরা ঘন ঘন হাসপাতালে টহল দেবেন। এজন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
বহুকাল আগে বিভিন্ন এলাকায় সাইকেল নিয়েই টহল দিতেন পুলিস কর্মীরা। পুলিস ও হাসপাতালের কর্তাদের একাংশ বলেন, হাসপাতালে সাইকেল পেট্রোলিং শুরু হলে ভালোই হবে। স্থানীয় বাসিন্দা, রোগীর আত্মীয়, হাসপাতালের কর্মী, চিকিৎসক ও জুনিয়র ডাক্তারদের সঙ্গে পুলিসের সম্পর্ক আরও নিবিড় হবে। পাশাপাশি পুলিসের মোটর বাইকের ও গাড়ির তেল খরচও কমবে। পুলিস কর্মীদের শরীর চর্চাও হবে।
মেডিক্যালের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে চিকিৎসক ও জুনিয়র ডাক্তারদের ক্ষোভ অনেক দিনের। হাসপাতালে একটি পুলিস ফাঁড়ি রয়েছে। এখানে বর্তমানে একজন এসআই, দু’জন এএসআই আছেন। কনস্টেবল ও সিভিক ভলান্টিয়ার মিলিয়ে ফোর্সের সংখ্যা ৩০ জন। বেশকিছু দিন আগে এই ফাঁড়িতে ফোর্সের সংখ্যা আরও ২৫ জন বাড়ানোর আশ্বাস দিয়েছিল রাজ্য সরকার। এখনও পর্যন্ত সেই ফোর্স অমিল। জুনিয়র ডাক্তারদে একাংশ বলেন, রাজ্য সরকারের ঘোষণা মতো বাড়তি ফোর্স কবে মিলবে তা বৈঠকে পুলিস আধিকারিকরা জানাতে পারেননি।