শত্রুরা পরাভূত হবে। কর্মে পরিবর্তনের সম্ভাবনা। স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদের জন্য ব্যয়-বৃদ্ধির যোগ আছে। কোনও ... বিশদ
এ বছরের গোড়া থেকে কন্যা মিনরীতের সহযোগিতায় স্কিপিং সহ শরীরচর্চার একাধিক ভঙ্গি ভিডিও রেকর্ড করে ইউটিউবে আপলোড করতে শুরু করেন পশ্চিম লন্ডনের হারলিংটনের বাসিন্দা রাজিন্দর। লকডাউনে বাড়তে থাকে তাঁর শরীর চর্চার দর্শক। একসময় তাঁর ভিউয়ার সংখ্যা আড়াই লক্ষ ছাড়িয়ে যায়। ‘স্বাস্থ্যই সম্পদ’ চিরাচরিত এই ধারণাকে মেনে ভিডিওর মাধ্যমে তিনি দর্শকদের সুস্থ ও সবল থাকার বার্তা দিতে থাকেন। এভাবেই এনএইচএস-এর জন্য ১২ হাজার পাউন্ড সংগ্রহ করে ফেলেছেন তিনি।
এরপরই বরিস জনসন তাঁর কাজের ভূয়সী প্রশংসা করে রাজিন্দরকে চিঠি পাঠিয়েছেন। তাঁকে ‘পয়েন্টস অব লাইট’ সম্মানে ভূষিত
করেছেন। প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, আপনার ‘স্কিপিং শিখ’ ভিডিও বিশ্বের লক্ষ লক্ষ মানুষকে অনুপ্রাণিত করেছে। তাঁরাও আপনার সঙ্গে একজোটে শরীরচর্চা করেছেন। (করোনার জেরে) যখন সমস্ত গুরুদ্বার বন্ধ, তখন আপনি শিখ সম্প্রদায়কে উৎসাহ জুগিয়েছেন। এনএইচএস-এর পাশে দাঁড়ানোর জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আপনার থেকে উৎসাহ পেয়ে দেশবাসী নিজেদের হাতে লাফদড়ি তুলে নিয়েছেন। লকডাউনে তাঁরা আপনার স্কিপিং চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেছেন। এই সম্মান পেয়ে রাজিন্দরও আপ্লুত। তিনি বলেছেন, কখনও ভাবিনি স্কিপিং তামাম বিশ্ববাসীকে অনুপ্রাণিত করতে পারে এবং তাঁদের মুখে হাসি ফোটাতে পারে। এই স্বীকৃতির জন্য আমি নিজেকে ধন্য মনে করছি। কোনও ব্যক্তি তাঁর কাজের মাধ্যমে নিজের সম্প্রদায়কে অনুপ্রাণিত করতে পারলে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ওই ব্যক্তিকে পয়েন্টস অব লাইট সম্মানে ভূষিত করেন। রাজিন্দর সিং।