শরীর-স্বাস্থ্যের আকস্মিক অবনতি। বিদেশ ভ্রমণের সুযোগ আসতে পারে। সম্পত্তি নিয়ে পারিবারিক বিবাদ। ব্যবসায় নতুন সুযোগ ... বিশদ
সমস্ত বিতর্কের কেন্দ্র রয়েছে ট্রম্পের একটি ফোন। অভিযোগ উঠেছে, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কিকে ফোন করে ২০১৬ সালে সাধারণ নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটদের ভূমিকা এবং ২০২০ সালে তাঁর দলেরই সম্ভাব্য প্রতিদ্বন্দ্বী তথা প্রাক্তন ভাইস প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের বিরুদ্ধে তদন্ত করতে বলেছিলেন ট্রাম্প। এর বদলে রুশ আগ্রাসনের হাত থেকে বাঁচাতে ইউক্রেনকে বিপুল সাহায্যের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে দ্বিতীয় অভিযোগ, এই ফোনটি তিনি করেছিলেন আমেরিকার অন্যতম নিরাপত্তা বলয়ে ঢাকা এলাকা থেকে। গোপন কোনও অভিযান ছাড়া এখান থেকে সাধারণত ফোন করা হয় না। তাঁর এই ফোনে কথাবার্তা শুনে ফেলেন সেখানে উপস্থিত দুই কর্মী। তাঁরা অভিযোগ করেন, এই ফোনে দেশের স্বার্থে কোনও গোপন নির্দেশ দেওয়া হয়নি। বরং প্রেসিডেন্ট ব্যক্তিগত স্বার্থে দেশের নিরাপত্তা বিঘ্নিত করে বিদেশি শক্তির সহায়তা নিচ্ছেন।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কিকে ফোনের কথা স্বীকার করে নিয়েছেন ট্রাম্প। তিনি বলেছেন, জেলেনস্কির সঙ্গে তাঁর কথোপকথন যে অনেকেই শুনছেন, তা তিনি জানতেন। তবে তিনি কোনও অনুপযুক্ত কথা বলেননি বলে দাবি করেছেন।