নতুন কোনও কর্ম পরিকল্পনায় সাফল্যের ইঙ্গিত। লটারি বা ফাটকায় প্রাপ্তি যোগ। খেলাধূলায় কৃতিত্ব। বাক্যে ও ... বিশদ
এই বিক্ষোভ নিয়ে মেট্রোপলিটন পুলিস ব্রিটেনের জনস্বার্থ আইনের ১২ এবং ১৪ নম্বর ধারায় একাধিক বিধিনিষেধ আরোপ করেছিল। একইসঙ্গে সতর্ক করে বলা হয়, আইন-শৃঙ্খলার অবনতি হলে গ্রেপ্তার এবং মামলার পথে যাবে পুলিস। মেট্রোপলিটন পুলিসের ডেপুটি সহকারী কমিশনার ম্যাট ট্যুইস্ট জানান, ‘প্রতিবাদকারী এবং দীপাবলির উৎসবের মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করাই ছিল আমাদের কাজ।’ ১৫ আগস্টের ঘটনার পর ইন্ডিয়া হাউসের নিরাপত্তা আরও বাড়াতে পুলিসের কাছে অনুরোধ করে ভারতীয় দূতাবাস। সেই অনুরোধে সাড়া দিয়ে ইন্ডিয়া হাউসের কাছে বিক্ষোভ-মিছিলে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। এর প্রতিবাদে আদালতে যাওয়ার হুমকি দিয়েছে মুসলিমদের সংগঠন।
শুধু ভারতীয়দের সংগঠন নয়, ভারত বিরোধী বিক্ষোভের জন্য দীপাবলির দিন বেছে নেওয়ার নিন্দা করলেন ব্রিটিশ মিডিয়া ব্যক্তিত্ব, লেখিকা এবং প্রাক্তন ব্যবসায়ী কেটি হপকিনস। একইসঙ্গে তিনি পাকপন্থীদের বিরুদ্ধে হেনস্তার অভিযোগ তুললেন। ট্যুইটারে হেনস্তার ভিডিও পোস্ট করে তিনি লিখেছেন, ‘হিন্দুদের ধর্মীয় উৎসব দীপাবলির অসম্মানে লন্ডনের রাস্তায় নেমেছে পাকিস্তানি জনতা। অধিকাংশই পুরুষ। ওরা আমাকে কুৎসিত ভাষায় গালিগালাজ করে। দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য ব্রিটেন পুলিসকে ধন্যবাদ।’
পাকিস্তানপন্থীদের পাল্টা দিতে ভারতীয়দের সংগঠন অবশ্য শান্তির পথ অবলম্বন করেছে। সেন্ট্রাল লন্ডনের রাস্তায় দীপাবলির সার্বিক শান্তির বার্তা ছড়িয়ে দিল তারা। সংগঠনের পক্ষ থেকে বিবৃতি জারি করে বলা হয়, ‘ দীপাবলির দিন ভারত বিরোধিতা আসলে হিন্দুদের ভয় এবং বর্ণবিদ্বেষের সামিল।’ হিন্দুদের উৎসবের দিন বিক্ষোভ বন্ধ করতে লন্ডনের মেয়র সাদিক খানের আবেদনকে স্বাগত জানিয়েছে ভারতীয়দের সংগঠন।