নতুন কোনও কর্ম পরিকল্পনায় সাফল্যের ইঙ্গিত। লটারি বা ফাটকায় প্রাপ্তি যোগ। খেলাধূলায় কৃতিত্ব। বাক্যে ও ... বিশদ
ডোনাল্ড ট্রাম্পের ইমপিচমেন্ট প্রক্রিয়া শুরু করতে গেলে মুলারের তদন্ত রিপোর্ট কাজে দেবে। তাই গ্র্যান্ড জুরির গোপন সাক্ষ্য প্রকাশের দাবি করেছিলেন ডেমোক্র্যাটরা। বারিল হাউয়েলের রায় সামনে আসার পরেই রায় পুনর্বিবেচনার আর্জি জানানো হবে বলে জাস্টিস ডিপার্টমেন্টের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। এই রায় নানা দিক দিয়েই ট্রাম্প প্রশাসনের পক্ষে অস্বস্তির। জাস্টিস ডিপার্টমেন্টের পক্ষ থেকে যুক্তি দেওয়া হয়, মুলারের তদন্ত রিপোর্টের কেবল জুরির সাক্ষ্যই গোপনা রাখা হয়েছে। এটা গোপন রাখা দরকার। আদালত সেই যুক্তি খারিজ করে জানিয়েছে, তদন্ত শেষ হয়ে গিয়েছে। এখন আর তা গোপন রাখার দরকার নেই। আদালতের সওয়াল জবাবের একটা পর্যায়ে ইমপিচমেন্ট প্রক্রিয়ার গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন আইনজীবী। তাঁর যুক্তি, কংগ্রেসে ভোটাভুটি ছাড়া এই সিদ্ধান্ত নেওয়া যায় না। সেই যুক্তিও খারিজ করে দিয়ে বিচারক বলেন, এই নিয়ে সংসদের প্রস্তাবের প্রয়োজন নেই।
এদিকে, ইমপিচমেন্ট নিয়ে রিপাবলিকানদের সমর্থন পেয়ে গেলেন ট্রাম্প। শুক্রবার রিপাবলিকান ন্যাশনাল কমিটি (আরএনসি) সর্বসম্মতিক্রমে ট্রাম্পের পাশে থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ডেমোক্র্যাটদের ইমপিচমেন্ট প্রক্রিয়া শুরুর চেষ্টার নিন্দা করা হয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘এই তদন্ত যত ভিত্তিহীনই হোক না কেন, ডেমোক্র্যাটরা প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করতে চাইলে যে কোনও আমেরিকাবাসীর মতোই তিনিও আইনি সুরক্ষা পাওয়ার অধিকারী।’ অপরদিকে, এদিন প্রকাশ্যে বিদেশ সচিব মাইক পম্পেওর সমালোচনা করলেন ট্রাম্প। নির্বাচনে ইউক্রেন যোগের তদন্তও শুরু হয়েছে। ট্রাম্পের নির্দেশ অগ্রাহ্য করে সেই তদন্ত কমিটির সামনে সাক্ষ্য দিয়েছেন ইউক্রেনের প্রবীণ কূটনীতিক বিল টেলর। এই টেলরকে নিয়োগ করেছিলেন পম্পেও। পরে অবশ্য পম্পেওর ভুলকে লঘু করে দেখান ট্রাম্প।