নতুন কোনও কর্ম পরিকল্পনায় সাফল্যের ইঙ্গিত। লটারি বা ফাটকায় প্রাপ্তি যোগ। খেলাধূলায় কৃতিত্ব। বাক্যে ও ... বিশদ
অন্যদিকে, দীপাবলির শুভেচ্ছার পাশাপাশি ব্রিটেনে বসবাসকরী ভারতীয়দের অবদানের প্রশংসা করেছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। রবিবার ট্যুইটারে ডাউনিং স্ট্রিটের পক্ষ থেকে প্রকাশ করা ভিডিওবার্তায় তিনি জানিয়েছেন, ‘ভারতীয় বংশোদ্ভূতদের কাছে এই উৎসবের গুরুত্ব অপরিসীম। আপনারা আমাদের দেশের জন্য যা যা করেছেন, তার জন্য আপনাদের প্রতি আমার শ্রদ্ধা জানাই। সহজ কথায় বললে, আপনাদের অবদান ছাড়া ব্রিটেন আজ এত উন্নতি করতে পারত না।’ ব্যবসা থেকে বৈজ্ঞানিক গবেষণা, স্বাস্থ্য, পুলিস, সেনাবাহিনী- প্রতিটি ক্ষেত্রে ভারতীয়রা দেশকে সমৃদ্ধ করেছে বলেও জানিয়েছেন তিনি। তাঁর গলায় শোনা গিয়েছে লেস্টারে গোল্ডেন মাইলে আলোর রোশনাই, শিঙাড়া-মিষ্টি বিতরণের কথা। শুধু তাই নয়, রাবণকে পরাজিত করে ফিরে ভগবান রাম-সীতার প্রদীপ জ্বালানোর কথাও ভিডিও বার্তায় তুলে ধরেছেন তিনি। ভারতীয় বংশোদ্ভূতদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন সেদেশের বিরোধী দল লেবার পার্টির নেতা জেরেমি করবিন। এর আগে, বৃহস্পতিবার ট্যুইটার হ্যান্ডেলে দীপাবলির শুভেচ্ছা জানিয়েছিলেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসনও।
এদিকে, দীপাবলির দিনেই ‘স্বাধীন কাশ্মীর’ ইস্যুতে প্রতিবাদ কর্মসূচি নিয়েছে ব্রিটেনের পাকিস্তানপন্থী সংগঠনগুলি। ১৯৪৭ সালের এই দিনেই (২৭ অক্টোবর) কাশ্মীরে প্রবেশ করেছিল ভারতীয় সেনা। কিন্তু, শুভ দিনে এই কর্মসূচিকে ‘হিন্দুফোবিয়া’ এবং বর্ণবিদ্বেষ বলেই কটাক্ষ করেছে ভারতীয় বংশোদ্ভূতদের ১০০-রও বেশি সংগঠন। পাকিস্তানপন্থীদের কর্মসূচি বাতিলের আর্জি জানিয়েছেন লন্ডনের মেয়র সাদিক খান। ওই উদ্যোগকেও স্বাগত জানিয়েছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূতরা। তবে ‘স্বাধীন কাশ্মীর’ কর্মসূচিতে বেশ কিছু নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে ব্রিটিশ প্রশাসন।