অতি সত্যকথনের জন্য শত্রু বৃদ্ধি। বিদেশে গবেষণা বা কাজকর্মের সুযোগ হতে পারে। সপরিবারে দূরভ্রমণের যোগ। ... বিশদ
অবশ্য উন্নয়ন নিয়ে ফড়নবিশের অভিযোগ কিছুটা হলেও মেনে নিয়েছেন রাউত। তাঁর কথায়, ‘কোভিড, লকডাউন, বন্যা, সাইক্লোন নিসর্গ না হলে রাজ্যের চিত্র অন্যরকম হতো।’ তবে সরকারের মেয়াদ বেশি দিন নেই বলে যে মন্তব্য ফড়নবিশ করেছেন, তাকে একহাত নিয়েছেন রাউত। তাঁর কথায়, ‘অনেক বিজেপি নেতা বলতে শুরু করেছেন যে মহারাষ্ট্র সরকারের পতন আসন্ন। কিন্তু কীভাবে সরকারের পতন ঘটবে, সেই নিয়ে তাঁরা নীরব রয়েছেন। বিষয়টিকে তাঁরা গোপন রেখেছেন।’ রাউতের মতে, সরকার ফেলার জন্য ইডি, সিবিআইয়ের মতো কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থাকে কাজে লাগাচ্ছে কেন্দ্র। রাজ্য সরকারকে অস্থির করে তুলতে এদের ব্যবহার করা হচ্ছে। রাউতের কথায়, এই পদ্ধতি ব্যবহার করে মধ্যপ্রদেশে সফল হয়েছে বিজেপি। রাজস্থানে এই পদ্ধতি মুখ থুবড়ে পড়েছে। মহারাষ্ট্রেও কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলিকে লেলিয়ে দিয়ে সরকার ফেলার কাজ সফল হবে না বলে তিনি মন্তব্য করেন।