বিদ্যার্থীদের ক্ষেত্রে আজকের দিনটা শুভ। কর্মক্ষেত্রে আজ শুভ। শরীর-স্বাস্থ্যের ব্যাপারে সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। লটারি, শেয়ার ... বিশদ
প্রথম দফায় ট্রাম্পকে অভিনন্দন জানিয়ে বক্তব্য রাখেন মোদি। এরপর ওঠেন ট্রাম্প। শুরুতেই তাঁর সম্ভাষণ, ‘নমস্তে, নমস্তে।’ এর পরই প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসায় মুখর হলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। তিনি বলেন, শুরুতেই আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাই এক ‘ব্যতিক্রমী’ নেতাকে। তিনি ভারতের ‘গ্রেট চ্যাম্পিয়ন’। এমন এক ব্যক্তি যিনি রাতদিন দেশের জন্য কাজ করেন। এবং তিনি এমন একজন, যাঁকে আমি প্রকৃত বন্ধু বলে মনে করি। তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ফার্স্টলেডি (মেলানিয়া ট্রাম্প) ও আমি সবেমাত্র ৮ হাজার কিলোমিটার সফর করে এসেছি। ভারতের প্রতিটি নাগরিককে এই বার্তা দিতে যে, আমেরিকা ভারতকে ভালোবাসে, সম্মান করে। আমেরিকা সর্বদা ভারতের মানুষের বিশ্বস্ত বন্ধু থাকবে। পাঁচ মাস আগে আমেরিকা আপনাদের মহান প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানিয়েছিল। টেক্সাসের বিশাল ফুটবল স্টেডিয়ামে। আজ ভারত এখানে আমেদাবাদে বিশ্বের বৃহত্তম ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আমাদের স্বাগত জানাচ্ছে। মোতেরার এই সুন্দর নতুন স্টেডিয়ামে আসাটা আমার কাছে সম্মানের। আপনাদের এই অনবদ্য দেশে অসাধারণ অভ্যর্থনার জন্য ধন্যবাদ। আজ থেকে ভারত আমাদের হৃদয়ে বিশেষ স্থান করে নেবে।
ট্রাম্পের দীর্ঘ বক্তব্যের পর ফের বলার পালা প্রধানমন্ত্রী মোদির। মোতেরায় ‘নমস্তে ট্রাম্পে’র মঞ্চে দাঁড়িয়ে মোদি বলেন, একবিংশ শতাব্দীতে বিশ্বের দিশা নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবে ভারত-মার্কিন সম্পর্ক ও সহযোগিতা। আমার সুস্পষ্ট মত, ভারত ও আমেরিকা হল স্বাভাবিক সহযোগী। আমেরিকা এখন ভারতের বৃহত্তম বাণিজ্যিক সহযোগী। ভারতীয় সেনা বৃহত্তম সামরিক মহড়ায় যুক্ত হয়েছে আমেরিকার সঙ্গে। বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রে আপনাকে স্বাগত জানাই। এটি এমন একটি অধ্যায় যা ভারত ও আমেরিকার মানুষের অগ্রগতি ও সমৃদ্ধির ক্ষেত্রে নয়া নথিতে পরিণত হবে। দুই দেশের মানুষের সুসম্পর্কের শক্তি হল পারস্পরিক বিশ্বাস। বিগত কয়েক বছরে এই বিশ্বাস আরও বেড়েছে। প্রধানমন্ত্রীর কথায়, আজ ১৩০ কোটি ভারতবাসী মিলিতভাবে ‘নয়া ভারত’ গঠন করছে। আকাঙ্ক্ষায় ভরপুর আমাদের যুবশক্তি। লক্ষ্য নির্ধারণ ও তা পূরণ করা আজ এই নয়া ভারতের হলমার্ক।