কর্মপ্রার্থীদের বিভিন্ন দিক থেকে শুভ যোগাযোগ ঘটবে। ব্যবসায় যুক্ত হলে ভালোই হবে। প্রেম-প্রণয়ে নতুনত্ব আছে। ... বিশদ
মাধ্যমিকে রেগুলার ছাত্রীর সংখ্যা ৫ লক্ষ ৩৫ হাজার ৫৩৭ জন। ছাত্রের সংখ্যা ৪ লক্ষ ৩৯ হাজার ২১ জন। সার্বিকভাবে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা কমলেও, প্রধান পরীক্ষকের সংখ্যা কিন্তু উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। ২০১৮ সালে প্রধান পরীক্ষক ছিলেন ১০২৫ জন। এবার তাঁদের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১৫৩৭ জন। কেন পরীক্ষার্থীর সংখ্যা কমে গেল, তার ব্যাখ্যায় কল্যাণময়বাবু বলেন, প্রথমত, গত কয়েক বছরে পাশের হার বেড়েছে। দ্বিতীয় হল, স্বাস্থ্য দপ্তরের রিপোর্ট অনুযায়ী, জন্মের হার আগের চেয়ে কমেছে।
জলপাইগুড়ির সেই ঘটনার পুনরাবৃত্তি যাতে না ঘটে, তার জন্য বাড়তি সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিয়েছে পর্ষদ। সভাপতি জানিয়েছেন, পরীক্ষার হলেই প্রশ্নপত্রের প্যাকেট খোলা হবে। আগে পরীক্ষাকেন্দ্রে প্রশ্নপত্রের প্যাকেট আসার পর তা প্রধান শিক্ষকের ঘরে শর্টিং করে পরীক্ষার হলে পাঠানো হতো। কিন্তু গতবার জলপাইগুড়ির স্কুলে যেভাবে প্রধান শিক্ষকের ঘর থেকেই প্রশ্ন ফাঁস হওয়ার মতো ঘটনা ঘটেছিল, তার আর পুনরাবৃত্তি যাতে না হয়, সেজন্য এবার আর তেমন কোনও ঝুঁকিই নিচ্ছে না পর্ষদ। তাছাড়া মোবাইলের উপরও নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে পর্ষদ। শিক্ষক-শিক্ষাকর্মীদের কাছে পরীক্ষার দিনগুলিতে স্কুলে মোবাইল না আনার আর্জি জানিয়েছেন পর্ষদ সভাপতি।