সামাজিক কল্যাণকর্মে সামাজিক স্বীকৃতি আর সন্মান। গৃহ পরিবেশে চাপ। আর্থক প্রগতি বজায় থাকবে। ... বিশদ
চন্দননগরের পুলিস কমিশনার অমিত জাভালগি বলেন, ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু হয়েছে। আমরা পুরো ঘটনা খতিয়ে দেখছি। সিসি ক্যামেরার ফুটেজ সহ অন্যান্য সূত্র পর্যালোচনা করা হচ্ছে। এদিন উত্তরপাড়ার হাসপাতাল বেডে শুয়ে ডিম ব্যবসায়ী রাজীববাবু বলেন, কয়েকদিন ধরে আমি ভোরবেলা ডিম আনতে যাচ্ছিলাম। সম্ভবত দুষ্কৃতীরা নজর করেছিল সেটা। কারও সঙ্গে শত্রুতা আছে বলে আমার মনে হয় না। কারা হামলা চালাল, সেটা পুলিস বলতে পারবে।
পুলিসের একটি সূত্রের দাবি, ছিনতাইয়ের পরিকল্পনাতেই দুষ্কৃতীরা জমা হয়েছিল। তারাই গুলি চালায়। ছুরির আঘাতে মাটিতে পড়ে যাওয়ার পর ওই অবস্থায় রাজীববাবু মোবাইলে দুষ্কৃতীদের ছবি তোলার চেষ্টা করছিলেন। তখনই সম্ভবত গুলি চালানো হয়। তারপর দুষ্কৃতীরা পালানোর চেষ্টা করলে তাদের বাইক খারাপ হয়ে যায়। তখন রাজীববাবুর স্কুটি নিয়ে চম্পট দেয় তারা।
রাজীববাবুর পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, ভোর পৌনে ৪টে নাগাদ ৫-৬ জন দুষ্কৃতী তাঁর স্কুটার ঘিরে ধরে বলে অভিযোগ। দুষ্কৃতীরা টাকা দাবি করে। রাজীববাবু টাকা না দেওয়ায় তারা ছুরি মারে। দুষ্কৃতীদের ছোড়া গুলি ব্যবসায়ীর শরীর ছুঁয়ে বেরিয়ে যায়। দুষ্কৃতীরা সকলেই মুখে গামছা বেঁধে এসেছিল। তাদের সঙ্গে দু’টি বাইক ছিল। এদিন রাত পর্যন্ত দুষ্কৃতীদের হদিশ মেলেনি। কেন এই আক্রমণ, তা নিয়েও ধন্দ কাটেনি।