শরীর-স্বাস্থ্যের আকস্মিক অবনতি। বিদেশ ভ্রমণের সুযোগ আসতে পারে। সম্পত্তি নিয়ে পারিবারিক বিবাদ। ব্যবসায় নতুন সুযোগ ... বিশদ
পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০১৪ সালে বারাসত পুরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সূর্য সেন পল্লির বাসিন্দা কমল গিরির সঙ্গে ওই ওয়ার্ডের বাসিন্দা রীতাদেবীর বিয়ে হয়। কমল পেশায় ইলেকট্রিক মিস্ত্রি। বিয়ের পর থেকে রীতাদেবীর উপর অতিরিক্ত পণের দাবিতে শারীরিক ও মানসিক অত্যাচার শুরু করা হয় বলে অভিযোগ। রীতাদেবীর বাপের বাড়ির লোকেরা একাধিকবার বসে সমস্যা সমাধানের চেষ্টাও করেন। তারপরও নানা অজুহাতে পণের দাবিতে তাঁর উপর শারীরিক অত্যাচার করা হত বলে অভিযোগ। এদিন দুপুরে রীতাদেবীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়। খবর পেয়ে দৌড়ে আসেন মৃত গৃহবধূর বাপের বাড়ির লোকেরা। মৃতার বাপের বাড়ির তরফে থানায় খুনের অভিযোগ দায়ের করা হয়। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিস মৃতার স্বামী,শ্বশুর ও শাশুড়িকে গ্রেপ্তার করে। মৃতার বাবা শ্রীবাস মণ্ডল বলেন, বিয়ের পর থেকে অতিরিক্ত পণ সহ নানান অজুহাতে মেয়ের উপর অত্যাচার করা হত। আমরা একাধিকবার সমস্যা সমাধানের চেষ্টাও করেছি। কিন্তু, ওরা এইভাবে মেয়েকে খুন করবে স্বপ্নেও কল্পনা করিনি। ওরা সকলে মিলে আমার মেয়েটাকে নৃশংসভাবে খুন করেছে। ওদের সকলের কঠোর সাজা চাই।