গুরুজনের চিকিৎসায় বহু ব্যয়। ক্রোধ দমন করা উচিত। নানাভাবে অর্থ আগমনের সুযোগ। সহকর্মীদের সঙ্গে ঝগড়ায় ... বিশদ
এদিনের অবস্থান বিক্ষোভে স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন বলে দাবি করেছেন ওই দু’জন। শহিদুল ইসলাম বলেন, আমরা গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে আন্দোলন শুরু করেছি দেশের সংবিধান রক্ষার জন্য। পুলিসের কাছে অনুমতির জন্য আবেদন করতে গিয়েছিলাম। কিন্তু থানা বলছে স্থানীয় পুলিস ফাঁড়ির কাছে যেতে। ফাঁড়ি বলছে থানায় যেতে। পুলিস অনুমতি না দিলেও আমরা অবস্থান বিক্ষোভ চালিয়ে যাব। এজন্য আমাদের গ্রেপ্তার করা হলে করা হোক। কিন্তু এই সংবিধান বিরোধী কালা কানুন প্রত্যাহার না করা পর্যন্ত এই আন্দোলন জারি থাকবে। এদিন সামসি কলেজের কিছু ছাত্র ও স্থানীয় বাসিন্দা আমাদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন। এবিষয়ে চাঁচল মহকুমা এসডিপিও সজলকান্তি বিশ্বাস বলেন, অবস্থান বিক্ষোভের কোনও অনুমতি দেওয়া হয়নি।