কর্মপ্রার্থীদের কোনও চুক্তিবদ্ধ কাজে যুক্ত হবার যোগ আছে। ব্যবসা শুরু করা যেতে পারে। বিবাহের যোগাযোগ ... বিশদ
তপনের বালাপুরের এক বাসিন্দা জানান, তাঁর স্ত্রীর গর্ভস্থ বাচ্চা নষ্ট হয়ে যাওয়ায় তা বের করার প্রয়োজন পড়ে। এজন্য তাঁর স্ত্রীকে বালুরঘাট জেলা হাসপাতালে এক প্রসূতি বিশেষজ্ঞের অধীনে ভর্তি করা হয়। ওই ব্যক্তির অভিযোগ স্ত্রীর নষ্ট বাচ্চা বের করার আগে ওই চিকিৎসক তাঁর কাছে ৪০০ টাকা চান। এনিয়ে আপত্তি করেও লাভ হয় না। টাকা দেওয়ার পরই ওই চিকিৎসক কাজ করেন। যদিও ওই চিকিৎসক দাবি করেছেন, হাসপাতালে তাঁর বিশেষ সুনাম রয়েছে। সেটি নষ্ট করতেই পরিকল্পনা করে তাঁকে ফাঁসানোর চেষ্টা হচ্ছে। জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক সুকুমার দে বলেন, আমার হাতে এখনও কোনও লিখিত অভিযোগ আসেনি। অভিযোগ পেলে খতিয়ে দেখব।