কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। উপার্জন ভাগ্য ভালো। কর্মে উন্নতির যোগ আছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সহযোগিতা মিলবে। ব্যবসা ... বিশদ
এ বিষয়ে জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের কার্যকরী সভাপতি তথা ইংলিশবাজার পুরসভার চেয়ারম্যান নীহাররঞ্জন ঘোষ বলেন, বেকার যুবক যুবতী থেকে শুরু করে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের আর্থিক সহায়তার জন্য বিভিন্ন প্রকল্প চালু আছে। কিন্তু কেন্দ্রীয় সরকারের গাফিলতিতে সেই প্রকল্পগুলি বাস্তবায়িত হয়নি। ফলে বেকার সমস্যা থেকেই যাচ্ছে। বিজেপি’র মালদহ সভাপতি সঞ্জীত মিশ্র বলেন, বেকার সমস্যা সমাধানে রাজ্য সরকারের বিমাতৃসুলভ আচরণের কারণে অনেক বেকার বঞ্চিত। পুরসভা থেকে শুরু করে বেশিরভাগ পঞ্চায়েতে তৃণমূল কংগ্রেস ক্ষমতায় রয়েছে। তাই বিভিন্ন ধরনের প্রকল্পের সুযোগ সুবিধা বণ্টনের ক্ষেত্রে তৃণমূল দলতন্ত্র চালাচ্ছে ।এতে অনেক নিরীহ বেকার ছেলেমেয়ে বঞ্চিত হচ্ছেন। তবে মুদ্রা যোজনা লোন দেওয়ার ক্ষেত্রে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কগুলি জল মেপে এগোচ্ছে। যারা লোন পাওয়ার যোগ্য তারা অনেকেই লোন পাচ্ছেন।
পুরাতন মালদহ ব্লক সিপিএমের এরিয়া কমিটির সম্পাদক প্রবীর লাহিড়ী বলেন, কেন্দ্রে বিজেপি এবং রাজ্যে তৃণমূল, দুই সরকারই বেকার সমস্যা সমাধানের নামে মিথ্যাচার করছে। অনেক বেকার ছেলেমেয়ে বিভিন্ন প্রকল্পের আবেদন করেও লোন পাচ্ছে না। এতে প্রকল্পগুলি নিয়ে তারা বিভ্রান্তিতে পড়েছে। তৃণমূল ও বিজেপি দু’দলই বেকারদের সমস্যা মেটাতে ব্যর্থ। এগুলো আমাদের প্রচারের ইস্যু। জেলা কংগ্রেসের কার্যকরী সভাপতি কালীসাধন রায় বলেন, পরিকল্পনা নিলে হবে না। সেটার বাস্তবায়ন করতে হবে। কেন্দ্র-রাজ্য কেউ চাইছে না যে বেকার সমস্যা মিটে যাক। স্বামী বিবেকানন্দ স্বনির্ভর প্রকল্প থেকে শুরু করে মুদ্রা যোজনা সহ অনেক প্রকল্প চালু রয়েছে। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যাচ্ছে আবেদন করেও বেকাররা এই প্রকল্পের সুবিধা পাচ্ছেন না। নানা অছিলায় ব্যাঙ্ক থেকে আবেদন ফিরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এতে বেকার ছেলেমেয়েদের সঙ্গে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরাও হতাশ হয়ে পড়ছেন। ভোটের মুখে এই ইস্যুতে বেকারদের সব রাজনৈতিক দল পাশে পেতে চাইছে।