শিক্ষার জন্য দূরে কোথাও যেতে পারেন। প্রেম-প্রণয়ে নতুন যোগাযোগ হবে। বিবাহের কথাবার্তাও পাকা হতে পারে। ... বিশদ
রাহুল গান্ধীর নির্দেশ মতো ভূপেশ বাঘেল রাজ্যপাট সামলে নজরদারি করছেন অসমে। যাচ্ছেন প্রচারেও। তুলে ধরছেন ছত্তিশগড়ে কংগ্রেস সরকারের ‘ন্যায়’ প্রকল্পের সাফল্যের কথা। গরিব মানুষের পাশে দাঁড়াতে নিশ্চিত করা হচ্ছে ন্যূনতম আয় যোজনা। কেবল অসমেই নয়, পশ্চিমবঙ্গেও তিনি প্রচারে যাবেন। পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূল-বিজেপির মধ্যবর্তী স্থানে কংগ্রেস নিজেকে তুলে ধরলেও অসমে লড়াই সরাসরি বিজেপিরই সঙ্গে। তাই সেখানে সিএএ (নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন) ইস্যুতে সামনে রেখে যেমন প্রচারে ঝাঁপাচ্ছে কংগ্রেস, একইভাবে জনসমীক্ষা করে বুঝে নিতে চাইছে দলের অবস্থা। বিধায়কদের জেতার সম্ভাবনা কতটা। ১২৬ আসনবিশিষ্ট অসমের বিধানসভায় ২০১৬ সালের ভোটে কংগ্রেস ১২২টিতে প্রার্থী দিয়েছিল। জিতেছিল মাত্র ২৬ টিতে। ক্ষমতাচ্যুত হয়েছিলেন তিনবারের মুখ্যমন্ত্রী তরুণ গগৈ। বিজেপি ২৯.৫১ শতাংশ ভোট পেলেও ৮৯ টি আসনে প্রার্থী দিয়ে ৬০টিতে জিতে গড়েছে সরকার। সঙ্গে ছিল ১৪ জন বিধায়কের অসম গণ পরিষদ। তবে এবার শরিকের মুখাপেক্ষী না হয়ে নিজেদের পক্ষেই সমর্থন টানার মরিয়া চেষ্টা চালাচ্ছে কংগ্রেস। এখন দেখার, পাড়ায় পাড়ায় সমীক্ষায় কী কাজ দেয়!