শিক্ষার জন্য দূরে কোথাও যেতে পারেন। প্রেম-প্রণয়ে নতুন যোগাযোগ হবে। বিবাহের কথাবার্তাও পাকা হতে পারে। ... বিশদ
রাহুলের দ্বিতীয় মন্তব্য নিয়েও কম সমালোচনা হয়নি। রাহুল বলেছিলেন, কেরলের ওয়ানারে না দাঁড়ালে রাজনীতির একটি দিক তাঁর অজানা থেকে যেত। প্রথম ১৫ বছর উত্তর ভারত থেকে সাংসদ ছিলেন। সেখানে অন্যরকম রাজনীতি। কেরলের মানুষ ইস্যুভিত্তিক রাজনীতি করেন। এই মন্তব্য প্রসঙ্গে উত্তর-দক্ষিণ বিভাজনের জন্য রাহুলকে কাঠগড়ায় তুলেছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘ঔপনিবেশিক শাসকরা বিভাজনের মাধ্যমে ক্ষমতায় থাকার নীতি নিয়েছিল। কংগ্রেসও একই নীতিতে দেশ শাসন করেছে। তাদের নেতারা এক অঞ্চলের বিরুদ্ধে অন্য অঞ্চলকে, এক সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে অন্য সম্প্রদায়কে লেলিয়ে দিয়েছে।’
এদিকে, প্রবল সমালোচিত হয়েও মন্তব্য থেকে সরছেন না রাহুল গান্ধী। বরং বৃহস্পতিবার তিনি আগের মন্তব্যের ব্যাখ্যা করেছেন। এদিন তিনি মন্ত্রক এবং দপ্তরের মধ্যে তফাৎ তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন। এই নিয়ে তাঁর ট্যুইট, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মৎস্যজীবীদের একটি স্বাধীন এবং নির্দিষ্ট মন্ত্রক প্রয়োজন। কোনও মন্ত্রকের অধীনে দপ্তর নয়। হাম দো হামারা দো মোটেই কার্যকর নয়।’ উল্লেখ্য, মৎস্য, পশুপালন, দুগ্ধ উৎপাদন নামে কেন্দ্রের একটি মন্ত্রক রয়েছে।