কোনও কিছুতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ভাববেন। শত্রুতার অবসান হবে। গুরুজনদের কথা মানা দরকার। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সুফল ... বিশদ
এদিকে, সিএএ বিরোধী বিক্ষোভকে যথাযথ বলে মন্তব্য করলেন উত্তরপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অখিলেশ যাদব। বুধবার লখনউতে এক অনুষ্ঠানে এসপি প্রধান অখিলেশ বলেন, ‘শুধু সমাজবাদী পার্টিই নয়, যাঁরা দেশের আত্মাকে বোঝেন, তাঁরাই সিএএ-র বিরোধিতা করবেন।’ সিএএ-র বিরোধিতায় যেভাবে দেশের যুবক এবং মহিলারা এগিয়ে এসেছেন, তার প্রশংসা করেছেন অখিলেশ। মহাত্মা গান্ধী এবং বি আর আম্বেদকর ধর্মীয় বিভাজনের বিরোধী ছিলেন জানিয়ে তিনি বলেন, বিরোধীদের কণ্ঠ চেপে দিচ্ছে সরকার। লোকসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠতার জেরে এইভাবে বিরোধীদের কণ্ঠ চেপে দেওয়া যায় না। বিরোধী কণ্ঠ না থাকলে গণতন্ত্র মজবুত হয় না বলে তিনি মন্তব্য করেন। অমিত শাহের উদ্দেশে তিনি বলেন, আমি বিজেপিকে উন্নয়ন নিয়ে বিতর্কের জন্য চ্যালেঞ্জ করছি।
অন্যদিকে, সিএএ নিয়ে অমিত শাহকে পাল্টা চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিলেন এআইএমআইএম প্রধান আসাদউদ্দিন ওয়াইসি। মঙ্গলবার রাতে অন্ধ্রপ্রদেশের করিমনগরে জনসভায় বক্তৃতা দিতে গিয়ে ওয়াইসি বলেন, ‘আমার সঙ্গে বিতর্ক করুন। কেন অন্যদের সঙ্গে বিতর্কে যাবেন?’ তাৎপর্যপূর্ণভাবে এদিন ধর্মীয় প্রসঙ্গ না তুলেও, ‘দাড়িধারী’ কারও সঙ্গে অমিত শাহকে সিএএ নিয়ে বিতর্ক করতে বলেছেন ওয়াইসি। তিনি আরও বলেন, ‘আসুন সিএএ, এনপিআর এবং এনআরসি নিয়ে আমরা মতামত বিনিময় এবং বিতর্কে অংশ নিই।’