কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। উপার্জন ভাগ্য ভালো। কর্মে উন্নতির যোগ আছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সহযোগিতা মিলবে। ব্যবসা ... বিশদ
আদবানি মনে করিয়ে দিয়েছেন নির্বাচন হল নিছক এক জেতা-হারার অস্ত্র নয়। এটা একটা আত্মসমীক্ষাও বটে। রাজনৈতিক দল, ভোটার, দেশবাসী, নেতানেত্রী সকলের কাছে নির্বাচন একটি আত্মপরীক্ষার ক্ষণ। আদবানি আজ ব্লগে যে কথাগুলি বলেছেন, সেগুলির নিশানা অবশ্যই বর্তমানে বিজেপির দুই চালিকাশক্তি নরেন্দ্র মোদি ও অমিত শাহ। আদবানিকে এবার গান্ধীনগর আসন থেকে বিজেপি প্রার্থী করেনি। যদিও আদবানি নিজে কখনও আগে ঘোষণা করেননি যে তিনি নির্বাচনে লড়তে চান না। কিন্তু ক্রমেই বিজেপির প্রথম প্রজন্মের নেতাদের বানপ্রস্থে পাঠানোর পর্ব একপ্রকার সমাপ্ত হয়েছে ২০১৯ সালে। আদবানি, মুরলীমনোহর যোশি, শান্তা কুমার, কলরাজ মিশ্ররা আর কখনওই সংসদের অন্দরে প্রবেশ করবেন না। এর আগে যোশিজি কানপুরে নিজের ভোটারদের উদ্দেশ্যে লিফলেট বিলি করে জানিয়েছিলেন তাঁকে বিজেপি নেতৃত্বই ভোটে লড়াই করতে বারণ করেছে। তাই তিনি লড়ছেন না। আর এবার আদবানিও মুখ খুললেন। কিন্তু আদবানি এভাবে নিজের ক্ষোভ প্রকাশ করে দিলেন ব্যক্তিগত স্বার্থহানির ক্রোধেই এমন নাও হতে পারে। কারণ প্রশ্ন উঠছে এভাবে আদবানির বলার পিছনে কী দলের একাংশেরও সায় আছে? মোদি ও অমিত শাহের দল পরিচালনার স্টাইলে কি দলের মধ্যেও দ্বিমত আছে? মাঝেমধ্যেই নীতীন গাদকারি উলটো সুরে বিবৃতি দেন। আর আজ আদবানি সরাসরিই আজকের বিজেপিকে সতর্কই করে দিলেন বলা যায়। তাহলে কি লোকসভা ভোটে ফলাফল আশানুরূপ না হলে বিজেপির অন্দরে অপেক্ষা করে আছে অন্য কোনও নাটকীয়তাও?