পিতার স্বাস্থ্যহানি হতে পারে। আর্থিক ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অর্থের অভাব হবে না। পঠন পাঠনে পরিশ্রমী হলে ... বিশদ
তিনি বলেছেন, ‘এই পরিস্থিতিতে সরকারের উচিত, অবিলম্বে দেশের কৃষকদের এককালীন কৃষি ঋণ সম্পূর্ণ মকুব করে দেওয়া। শুধু তাই নয়। কৃষকেরা যাতে নিরাপদে চাষ করতে পারেন, তাও নিশ্চিত করতে হবে সরকারকে।’ গরিব পরিবারগুলোকে রেশন-কিট দিয়ে অনাহার এবং অপুষ্টির হাত থেকে বাঁচানোর জন্যও কেন্দ্রের কাছে আর্জি জানিয়েছে সিপিএম।
কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর আর্থিক প্যাকেজ ঘোষণার পর এদিন সীতারাম ইয়েচুরির পাশাপাশিই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে একযোগে চিঠি দিয়েছে সিটু, আইএনটিইউসি সহ দেশের ১০টি সর্বভারতীয় শ্রমিক সংগঠন। চিঠিতে তারা অভিযোগ জানিয়েছে, শ্রমমন্ত্রকের সুনির্দিষ্ট অ্যাডভাইজরি সত্ত্বেও বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থা, প্রতিষ্ঠানে কর্মী ছাঁটাইয়ের ঘটনা ঘটছে। কাজে আসতে না পারলে মজুরি কেটে নেওয়ার মতো ঘটনাও ঘটছে। বিশেষ করে সংস্থা-প্রতিষ্ঠানগুলির চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের সঙ্গেই এ ধরনের ঘটনা ঘটছে বেশি।
এই ইস্যুতে কেন্দ্রকে উপযুক্ত পদক্ষেপ করার দাবি জানিয়ে সর্বভারতীয় শ্রমিক সংগঠনগুলি অভিযোগ করেছে, করোনা পরিস্থিতির মোকাবিলায় লকডাউনের জেরে সবথেকে বেশি সমস্যায় পড়েছেন দেশের অসংগঠিত ক্ষেত্রের শ্রমিকেরা। অথচ সরকার তাঁদের জন্য কিছু করছে না। শ্রমিক সংগঠনগুলি অভিযোগ করে লিখেছে, চরম আতঙ্কের জেরে দেশের প্রায় ৪০ কোটি অসংগঠিত শ্রমিক মনে করছেন, কাজ না করলে তাঁদের খাবার জুটবে না। এই আতঙ্ক দূর করতে অবিলম্বে পদক্ষেপ করুক কেন্দ্র। প্রয়োজনে বিশেষ স্বাস্থ্য প্যাকেজের ঘোষণা করা হোক।