পিতার স্বাস্থ্যহানি হতে পারে। আর্থিক ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অর্থের অভাব হবে না। পঠন পাঠনে পরিশ্রমী হলে ... বিশদ
প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার খবর আসে, দিল্লিতে একাধিক বাঙালি শ্রমিক লকডাউনের জেরে আটকে পড়েছেন। তাঁদের একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়। খোঁজখবর নিয়ে শুভেন্দু অধিকারী জানতে পারেন, কেশপুর সহ দুই মেদিনীপুরের বেশ কিছু মানুষ সেখানে রয়েছেন। এছাড়াও রাজ্যের অন্যান্য প্রান্তের শ্রমজীবী মানুষ সেখানে দুর্ভোগের মধ্যে রয়েছেন। সেই ভিডিওতে শ্রমিকরা নিজেই জানাচ্ছিলেন তাঁদের অসহায় অবস্থার কথা। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, একটা ঘরে কয়েকজন যুবক বসে রয়েছেন। তাঁরা সকলেই দিল্লি ও আশপাশের এলাকায় বিভিন্ন কারখানায় বা সংস্থার দপ্তরে কাজ করেন। একটা ঘর ভাড়া নিয়ে আট-দশজন করে থাকেন। করোনায় লকডাউন চলাকালীন তাঁদের কাজকর্ম বন্ধ। মালিক বেতন দেননি। ঘরেই আটকে রয়েছেন তাঁরা। ভিডিওতে তাঁরা জানিয়েছিলেন, যা টাকা ছিল, তা মাসের শেষে ফুরিয়ে এসেছে। রেশন তোলারও পয়সা নেই। বর্তমান পরিস্থিতিতে পরিচিত দোকানদাররাও বাকিতে জিনিস দিচ্ছে না। এমতাবস্থায় তাঁরা কার্যত না খেয়েই দিন কাটাচ্ছেন। খবর পাওয়া মাত্র তাঁদের আর্থিক সাহায্য পাঠানোর ব্যবস্থা করেন শুভেন্দু অধিকারী। সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস কিনে দেওয়ার পাশাপাশি অর্থসাহায্যও পাঠিয়েছেন তিনি।