পিতার স্বাস্থ্যহানি হতে পারে। আর্থিক ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অর্থের অভাব হবে না। পঠন পাঠনে পরিশ্রমী হলে ... বিশদ
শুধু তাই নয়, দোকানের সামনে লক্ষণরেখা কেটে দিয়েছেন ননীগোপালবাবু। নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রেখেই তাঁর কাছ থেকে মালপত্র নিচ্ছেন ক্রেতারা। জিনিসপত্র কিনতে আসা লোকজনদের জন্য সাবান দিয়ে হাত ধোয়ারও ব্যবস্থাও রেখেছেন। ননীগোপালবাবুর দাবি, টাকা বিভিন্ন লোকের হাতে ঘোরাফেরা করে। অনেকে থুতু দিয়ে টাকা গোনেন। সেখান থেকে সংক্রমণ ছড়াতেই পারে। তাই এই সাবধানতা।
যদিও ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক গৌতম বিশ্বাস বলেন, টাকা বা কাগজ থেকে সংক্রমণ ছড়ায় বলে আমাদের জানা নেই। হলুদবাড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান তাপস প্রামাণিক বলেন, টাকা থেকে সংক্রমণ ছড়াতে পারে, এমন খবর এপর্যন্ত আমাদের কাছেও নেই। সাবধানতা অবলম্বন করার জন্যই তিনি এই উদ্যোগ নিয়েছেন।