পিতার স্বাস্থ্যহানি হতে পারে। আর্থিক ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অর্থের অভাব হবে না। পঠন পাঠনে পরিশ্রমী হলে ... বিশদ
শরিফ হাসান বলেন, উত্তাপে যে করোনা ভাইরাস টিকতে পারে না, তা হাতেকলমে প্রমাণের আর কোনও প্রয়োজন নেই। এর জিসি কনটেন্টই তা বলে দিচ্ছে। এর জিসি বা গুয়ানিন ও সাইটোসিস কনটেন্ট আগাগোড়া ৩৭ শতাংশ। সেটা খুবই কম। অর্থাৎ তাপ বাড়লেই এর প্রোটিন শুধু নয়, এর অণুগুলিও চট করে ভেঙে যাবে। এর স্থায়িত্বও যে খুব কম, সেটা এর থেকে বোঝা যায়। তবে এর পিউরিন এবং পিউমিডিন স্ট্রাকচারও সমান সম্ভাবনাময়। শরিফের দাবি, এই ভাইরাসের জিনগত সজ্জা এত নিখুঁত, যে মনে হবে এটা মেশিনে তৈরি। নভেল করোনা ভাইরাসটি ল্যাবের জেনেটিক ইঞ্জিরিয়ারিংয়ের ফসল, এমন অশুভ ইঙ্গিতই তা থেকে পাওয়া যাচ্ছে।
মাথায় রাখতে হবে, এই ভাইরাসের দু'টি গুরুত্বপূর্ণ মিউটেশন হয়ে গিয়েছে। তার পরেও এর জিসি কনটেন্ট একই রয়ে গিয়েছে। সেটা কিন্তু আশার কথা। কারণ এর জিসি কনটেন্ট বেড়ে গেলে সেটাকে কব্জা করা আরও কঠিন হয়ে যেত। ৩০ হাজার বেস পেয়ার দৈর্ঘ্যের আরএনএ সিকোয়েন্সের এই ভাইরাসের জিনগত সজ্জা বোঝার বিষয়টি এত দ্রুত বের করা সহজ ছিল না বলেই জানাচ্ছেন গবেষকরা। তবে, একধাপ এগিয়ে তাঁরা এবার ভাইরাসের অ্যামাইনো অ্যাসিড স্ট্রাকচার কেমন, তা গবেষণা করে দেখার চেষ্টা করছেন।