বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ
সূত্রের দাবি, রাজ্যে নারী নিরাপত্তাহীনতা নিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের বিরুদ্ধে এবার ধারাবাহিক আন্দোলনে থাকার প্রস্তুতি নিচ্ছে বিজেপি। বিধানসভা ভোটের আগে রাজ্যের এই আইন-শৃঙ্খলা ব্যবস্থার চূড়ান্ত অবনতির চিত্র আরও প্রান্তিক স্তরে পৌঁছে দেওয়াই যার মূল লক্ষ্য। এ প্রসঙ্গে রাজ্য বিজেপির এক শীর্ষ নেতা বলেন, বিধানসভা ভোটের আগে আমাদের কর্মীরা সাধারণ মানুষের পাশে থাকতে নিয়মিত রাস্তায় নামবে। এক্ষেত্রে রাজ্যের ভেঙে পড়া আইন-শৃঙ্খলা নিয়ে মিটিং-মিছিল-গণ আন্দোলনের উপর বাড়তি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। যার পিছনে রয়েছে অন্য এক রহস্য। ওই নেতার দাবি, মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূলনেত্রী প্রায়ই রাজ্যের ক্ষমতার উপর দিল্লির থাবা বসানোর আশঙ্কা প্রকাশ করেন। এক্ষেত্রে সংবিধানে স্পষ্ট বলা রয়েছে, আইন-শৃঙ্খলা রাজ্যের এক্তিয়ারভুক্ত বিষয়। তাই এই ক্ষেত্রে কোনও রাজ্য সরকার ব্যর্থ হলে তার দায় সংশ্লিষ্ট প্রশাসনকেই নিতে হবে। স্বভাবতই বাংলার বেহাল আইন-শৃঙ্খলার ছবি তুলে ধরতে পারলে একদিকে পুলিসমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ব্যর্থতাকে বোঝানো যাব। উল্টোদিকে রাজ্যবাসীর বিশ্বাস অর্জনে আরও কয়েক ধাপ এগনো যাবে।
এই ঘটনা প্রসঙ্গে বালুরঘাটের এমপি সুকান্ত মজুমদার বলেন, অত্যন্ত বেদনাদায়ক ঘটনা। এই নিয়ে কিছুদিনের মধ্যে এই ধরনের দু’টি ঘটনা ঘটল। নির্যাতিতা মেয়েটি তফসিলি সম্প্রদায়ভুক্ত এবং রাজবংশী বলে ‘সফ্ট টার্গেট’ হয়েছে বলে মনে করেন এলাকার এমপি। একইসঙ্গে তাঁর অভিযোগ, ঘটনার সত্যতা চাপা দিতে পুলিস-প্রশাসন বাড়তি তৎপর হয়েছে।