কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। যোগাযোগ রক্ষা করে চললে কর্মলাভের সম্ভাবনা। ব্যবসা শুরু করলে ভালোই হবে। উচ্চতর ... বিশদ
অন্যদিকে, ভোট পরবর্তী হিংসা এবং বিজেপি কর্মী-নেতাদের উপর শাসক দলের অত্যাচারের বিরুদ্ধে এবার রাস্তায় নামার সিদ্ধান্ত নিয়েছে গেরুয়া শিবির। এ প্রসঙ্গে বিজেপি নেতা সায়ন্তন বসু বলেন, জেলায় জেলায় পুলিস তৃণমূলের গুন্ডাদের সঙ্গে নিয়ে বিজেপি কর্মীদের উপর অত্যাচার করছে। এর প্রতিবাদে আগামী সপ্তাহে কলকাতায় বড়সড় আন্দোলনের পরিকল্পনা করা হয়েছে বলে জানান তিনি। যদিও তার দিনক্ষণ এখনও স্থির হয়নি। সায়ন্তনের কথায়, দু’-একদিনের মধ্যে রাজ্য সভাপতি সহ দলীয় পদাধিকারীদের সঙ্গে আলোচনায় বসে গোটা বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। লক্ষাধিক মানুষের জমায়েত করে তৃণমূলের এই সন্ত্রাসের প্রতিবাদ জানানো হবে বলে দাবি সায়ন্তনের।
অন্যদিকে, বৃহস্পতিবার মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ সত্ত্বেও এদিন একাধিক জেলায় বিজেপির বিজয় মিছিল বের হয়। সেই প্রসঙ্গে সায়ন্তন বলেন, নিচুতলার পুলিস মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ মানছে না। কারণ, জেলায় এই বিজয় মিছিল চলাকালীন পুলিস তেমন বাধা দেয়নি। পুলিস যে তৃণমূলের বিরুদ্ধে চলে গিয়েছে, তার প্রমাণ পোস্টাল ব্যালটে প্রায় সবক’টা আসনে জোড়াফুল শিবির হেরেছে। অন্যদিকে, প্রশান্ত কিশোরকে তৃণমূলের প্রচারের দায়িত্ব দেওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, দলীয় কর্মী-নেতাদের উপর থেকে ভরসা চলে গিয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। তাই বিহার থেকে ভাড়া করে লোক আনতে হচ্ছে। যাঁরা তাঁর নিজের ভাষায় ‘বহিরাগত’। বিজেপির দেখানো পথে নিজের ব্রান্ড ভ্যালু তৈরি করতে চাইছেন।