শিক্ষার জন্য দূরে কোথাও যেতে পারেন। প্রেম-প্রণয়ে নতুন যোগাযোগ হবে। বিবাহের কথাবার্তাও পাকা হতে পারে। ... বিশদ
আজ, সোমবার দুপুরে বাম ও কংগ্রেসের আসন সমঝোতা সংক্রান্ত বৈঠক রয়েছে। সূত্রের খবর, কংগ্রেস আইএসএফ-কে কোথায় এবং কত আসন ছাড়তে পারবে, তা নিয়েই মোর্চায় জট পাকিয়ে রয়েছে। কংগ্রেসের তরফে অধীরবাবু অবশ্য এদিন সভার পর জানান, আসন সমঝোতা নিয়ে তাদের সঙ্গে বামেদেরই মূলত আলোচনা চলছে। ফলে বাকিরা কে কী বললেন বা বাকিদের ক্ষেত্রে কী করা হবে, তা এখনও আলোচনায় আসেনি।
এদিন মঞ্চে আব্বাস সিদ্দিকির আগমনের সময়েই এক দফা সুর কাটে সভার। যখন আব্বাস ঢোকেন, পোডিয়ামে বক্তৃতা করছিলেন অধীরবাবু। আব্বাস ওঠা মাত্রই তাঁর সমর্থকরা প্রবল চিৎকার ও স্লোগান শুরু করেন। একটা সময় দেখা যায় অধীরবাবু বেশ কিছুক্ষণ চুপ করে দাঁড়িয়ে রয়েছেন। তাঁকে মহম্মদ সেলিম কিছু বললে অধীরবাবু কার্যত ক্ষোভ প্রকাশ করে আর বক্তব্য রাখবেন না বলে পিছু ফিরে যান। তখন বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান বিমান বসু, মহম্মদ সেলিমরা অধীরবাবুকে সামলান। তাঁকে বক্তৃতা চালিয়ে যেতে বলেন। মাইক্রোফোনের সামনে ফিরে আসেন অধীর। পরে আব্বাস ভাষণে বলেন, যে তালিকা আমরা দিয়েছিলাম, মানুষের মনোভাব বুঝে সেই তালিকার বেশিরভাগটা মেনে নিয়েছেন বাম নেতারা। তাই যেখানে যেখানে বাম শরিকরা প্রার্থী দেবে, সেই মাতৃভূমিকে রক্ত দিয়ে স্বাধীন করব। খানিক পরে তিনি আরও বলেন, হয়তো আপনাদের মনে একটা প্রশ্ন জাগতে পারে, কংগ্রেসের কথা বললেন না কেন? স্পষ্ট জানিয়ে দিই, ভাগীদারি করতে এসেছি। কারও তোষণ করতে আসিনি। অতএব যদি কেউ মনে করে, বন্ধুত্বের হাত মেলানো দরকার, বন্ধুত্বের দরজা খোলা রয়েছে। আগামী দিনে তাদের হয়েও বাংলায় আব্বাস সিদ্দিকি লড়াই করবে।