শিক্ষার জন্য দূরে কোথাও যেতে পারেন। প্রেম-প্রণয়ে নতুন যোগাযোগ হবে। বিবাহের কথাবার্তাও পাকা হতে পারে। ... বিশদ
আজকের বৈঠকে বিজেপির যে দশটি সাংগঠনিক জেলাকে ডাকা হয়েছে সেগুলি হল—ঝাড়গ্রাম, তমলুক, কাঁথি, ঘাঁটাল, মেদিনীপুর, বাঁকুড়া, মথুরাপুর, ডায়মন্ড হারবার, বিষ্ণুপুর এবং পুরুলিয়া। দলীয় সূত্রের দাবি, তৃণমূল কিংবা অন্য দল থেকে আসা একাধিক হেভিওয়েট জনপ্রতিনিধির নাম রয়েছে এই প্রাথমিক তালিকায়। এক্ষেত্রে দিল্লি সেই নাম বিশেষ একটা পরিবর্তন করবে না বলেই দলীয় পরিসরে জল্পনা। তবে জেলা নেতৃত্ব তথা রাজ্যের পাঠানো নাম নিয়ে আপত্তি উঠলে, তা নিয়ে অসন্তোষ যাতে না ছড়ায় সেই বিষয়টিও নজরে রাখছেন বিজেপির শীর্ষ নেতারা। এ প্রসঙ্গে দলের এক রাজ্য নেতা বলেন, অমিত শাহের সমীক্ষক দল প্রায় একবছর ধরে এলাকায় গিয়ে স্থানীয়দের মতামত সংগ্রহ করেছেন। বৈজ্ঞানিক উপায়ে রাজনৈতিক-সামাজিক-আর্থিক সহ একাধিক নমুনা সংগ্রহ করেছে। তাকে ভিত্তি করে বিধানসভাওয়াড়ি একাধিক নামের প্রাস্তাবিত খসড়া তালিকা ইতিমধ্যেই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর চেম্বারে জমা পড়েছে। এদিকে, শনিবার গভীর রাতে কলকাতায় এসেছিলেন মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান। রবিবার তিনি কালীঘাট ও দক্ষিণেশ্বরের মায়ের মন্দির দর্শন করে। পরে হাওড়ায় দলের পরিবর্তন যাত্রা ও সভায় অংশ নেন। অন্যদিকে, আগামী বুধবার পুরুলিয়ায় রথযাত্রা ও সভা করতে আসছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নীতিন গাদকারি।