কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। যোগাযোগ রক্ষা করে চললে কর্মলাভের সম্ভাবনা। ব্যবসা শুরু করলে ভালোই হবে। উচ্চতর ... বিশদ
বন্দর কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গিয়েছে, ধোবিতলায় বন্দরের নিজস্ব ১৭০০ বর্গমিটার জায়গাতে মিনি ফরেস্ট গড়া হবে। এই জমিতে এখন বন্দরের খালি কন্টেনার রাখা হয়। এখানে প্রচুর গাছপালা লাগাতে পারলে অসংখ্য পাখিও অচিরেই বাসা বাঁধবে বলে আশাবাদী কর্তৃপক্ষ। তারাতলার লেবার কলোনি সংলগ্ন প্রায় ২০০০ বর্গমিটার জমিতেও একইভাবে গাছ লাগানো হবে। এখানকার ১০টি জলাশয়ের দেখভালের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে মৎস্যজীবীদের কো-অপারেটিভ সংস্থাকে। সব মিলিয়ে কৃত্রিম বন এবং জলাশয় রক্ষা করতে পারলে এলাকার বায়ু দূষণের মাত্রা অনেকটাই নেমে আসবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন বন্দরের কর্তারা।
ফিরহাদ হাকিম মেয়র হিসেবে শপথ নেওয়ার পরপর জানিয়েছিলেন, পরিবেশ দূষণ কমাতে নগর বনায়নের পরিকল্পনা নেওয়া হবে। কিন্তু সেই কাজে প্রধান সমস্যা দেখা দেয়, ফাঁকা জমির অভাব। কৃত্রিমভাবে বন তৈরির জন্য যতটা জমি দরকার, তা শহরের মধ্যে প্রায় নেই বললেই চলে। যেটুকু ফাঁকা জমি রয়েছে, তার বেশ কিছুটা বন্দরের, কিছুটা ভারতীয় রেলের। এই অবস্থায় বন্দর কর্তৃপক্ষের এমন সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন পুরকর্তারা। নগর বনায়নের দায়িত্বে থাকা এক পদস্থ আধিকারিক বলেন, শহরের মধ্যেই যদি দু’টি এত বড় সাইজের কৃত্রিম বন তৈরি করা যায়, তাহলে তার সুফল সব শহরবাসীই পাবেন। আমরাও আমাদের মতো করে জমি খোঁজার চেষ্টা করে যাচ্ছি।