কর্মক্ষেত্রে অশান্তির সম্ভাবনা। মাতৃস্থানীয় কার শরীর-স্বাস্থ্যের অবনতি। প্রেমে সফলতা। বাহন ক্রয়-বিক্রয়ের যোগ। সন্তানের বিদ্যাশিক্ষায় উন্নতি।প্রতিকার: ... বিশদ
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, ছোটমোল্লাখালির বাসিন্দা শশী সর্দার। মঙ্গলবার রাতে হৈমন্তী সর্দার ও আরও এক সদস্যকে নিয়ে ঘরের মধ্যে ঘুমচ্ছিলেন শশী। গভীর রাতে আচমকা আগুন লাগে। বাতাস থাকায় আগুন দ্রুত ছড়ায়। আশপাশের লোকজন পুকুর থেকে জল নিয়ে আগুন নেভানোর চেষ্টা করে। খবর পেয়ে পুলিস যায়। দরজা ভেঙে অগ্নিদদ্ধ তিনজনকে উদ্ধার করে বাইরে আনা হয়। এরপর তাঁদের নিয়ে যাওয়া হয় ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে। বুধবার অনেক রাতে দু’জন মারা যান। একজনের অবস্থা এখন আশঙ্কাজনক। হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, তিনজনের সত্তর শতাংশের বেশি পুড়ে গিয়েছে। এদিকে, কীভাবে আগুন লাগল তা নিয়ে পুলিস এখনও ধোঁয়াশার মধ্যে রয়েছে। কারণ, ঘরের মধ্যে যে তিনজন ঘুমিয়েছিলেন, তাঁদের দু’জন ইতিমধ্যে মারা গিয়েছেন। আরও একজন মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন। স্বাভাবিকভাবে এ নিয়ে কিছু জানতে পারছে না পুলিস।
অন্যদিকে, বৃহস্পতিবার জয়নগরের জাংগালিয়াতে বনবিবির মেলা চলার সময় বেলুন ফোলানোর গ্যাস সিলিন্ডার ফেটে আটজন জখম হয়েছেন। আহতদের মধ্যে এক কিশোর রয়েছে। পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন দুপুরে মেলাতে ঘুরতে এসেছিলেন সুরাজ মোল্লা, মিজানুর মোল্লা, ইজাজুল মোল্লাসহ আটজন। সেই সময় সেখানে একজন বেলুন বিক্রেতা গ্যাস সিলিন্ডার নিয়ে বসেছিলেন। কয়েকজন বেলুন কেনার জন্য যায়। সেই সময় আচমকা সিলিন্ডারটি বিকট আওয়াজ করে বিস্ফোরণ হয়। তাতেই সামনে থাকা আটজন জখম হন। খবর পেয়ে পুলিস যায়। আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায়। কয়েকদিন আগে বিষ্ণুপুরে শাসকদলের এক নেতার আয়োজিত বইমেলাতেও বেলুন সিলিন্ডার ফেটে তিনজন জখম হয়েছিল।