বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ
এই রায় নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে টাটা সন্স। সংস্থার তরফে এক প্রেস বিবৃতি জারি করে বলা হয়েছে, ন্যাশনাল কোম্পানি ল’ অ্যাপিলেট ট্রাইব্যুনালের নির্দেশ টাটা সন্স পেয়েছে। ট্রাইব্যুনালের রায় বিশ্লেষণ করে দেখা হচ্ছে। বৈধ শেয়ার হোল্ডারদের বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল, সেটি ট্রাইব্যুনাল কীভাবে খারিজ করে দিল, তা পরিষ্কার নয়। পাশাপাশি, এই রায়ের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করার কথাও জানানো হয়েছে টাটা সন্সের তরফে।
২০১২ সালে টাটা সন্সের চেয়ারম্যান পদ থেকে সরে দাঁড়ান রতন টাটা। তাঁর পরিবর্তে এই দায়িত্ব পান সাপুরজি পালনজি পরিবারের সদস্য সাইরাস মিস্ত্রি। কিন্তু, একাধিক ইস্যুতে রতন টাটা ও মিস্ত্রির মধ্যে সমস্যা তৈরি হয়। সূত্রের খবর, এর জেরে ২০১৬ সালের অক্টোবর মাসে মিস্ত্রিকে তাঁর পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। অপসারিত হন টাটা সন্সের ডিরেক্টরের পদ থেকেও।
সংস্থার এই সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে ন্যাশনাল কোম্পানি ল’ ট্রাইবুনাল (এনসিএলটি)-এর দ্বারস্থ হন সাইরাস। গত বছর জুলাই মাসে তাঁর অভিযোগ খারিজ করে দেয় এনসিএলটি। এই রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে ন্যাশনাল কোম্পানি ল’ অ্যাপিলেট ট্রাইব্যুনালে আবেদন জানান টাটা সন্সের প্রাক্তন একজিকিউটিভ চেয়ারম্যান। চলতি বছরের জুলাই মাসে ট্রাইব্যুনালে শুনানি শেষ হয়। তারপর, প্রায় পাঁচমাসের মাথায় সাইরাসে পক্ষেই রায় ঘোষণা করা হল।