শরীর নিয়ে চিন্তায় থাকতে হবে। মাথা ও কোমরে সমস্যা হতে পারে। উপার্জন ভাগ্য শুভ নয়। ... বিশদ
হুগলির জেলাশাসক ওয়াই রত্নাকর রাও বলেন, জেলার প্রত্যেকটি ব্লক অফিস, এসডিও অফিস, এমনকী গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থাগার, গ্রামীণ ও ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলিতে সাধারণ মানুষের সুবিধার্থে ওই কেন্দ্র খোলা হচ্ছে। পুজোর আগেই জেলাজুড়ে তা চালু হতে চলেছে। প্রতিটি কেন্দ্রে দু’জন করে বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্তদের রাখা হবে। কোন কেন্দ্রে, কে দায়িত্ব নেবেন, সেই তালিকাও তৈরি। সমস্ত কাজ প্রায় শেষের পথে। প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, আরামবাগ ব্লকে মোট ১২টি বাংলা সহায়তা কেন্দ্র থাকছে। এছাড়াও গোঘাট-১ ব্লকে ছ’টি, গোঘাট-২ ব্লকে সাতটি, খানাকুল-১ ব্লকে আটটি, খানাকুল-২ ব্লকে ছ’টি ও পুরশুড়া ব্লকে সাতটি ওই কেন্দ্র থাকছে। ওই সহায়তা কেন্দ্র থেকে অনলাইন ড্রাইভিং লাইসেন্সের আবেদন, কন্যাশ্রী, যুবশ্রী, ঐক্যশ্রী, কর্মসাথী, স্বাস্থ্যসাথী, হাউস ফর অল ইত্যাদি সব রকম সরকারি প্রকল্পের আবেদন কীভাবে করতে হবে জানা যাবে। শুধু তাই নয়, আবেদনপত্রের সঙ্গে কোন, কোন নথি জমা দিতে হবে, সেই বিষয়টিও জানা যাবে। কীভাবে আধার কার্ডের ভুল সংশোধন করা যাবে, জমি-বাড়ি মিউটেশন করতে হবে তাও জানতে পারবেন আবেদনকারীরা। অর্থাৎ, এবার থেকে সমস্যা সমাধানের জন্য নানা দপ্তরে যাওয়ার প্রয়োজন হবে না। সরকারি বিভিন্ন কাজে সাধারণ মানুষকে ভুল পথে চালিত করার জন্য এতদিন বিভিন্ন দপ্তরের বাইরে সক্রিয় ছিল দালাল চক্র। একথা স্বীকার করে নিচ্ছেন বিভিন্ন প্রশাসনিক দপ্তরের কর্তারাও। তাঁদের অনেকেই বলেন, যে আবেদনপত্র শুধুমাত্র সাদা কাগজে লিখে জমা দিলেই হয়, তা এফিডেভিট করার পরামর্শ দিত ওই চক্রের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিরা।