শরীর নিয়ে চিন্তায় থাকতে হবে। মাথা ও কোমরে সমস্যা হতে পারে। উপার্জন ভাগ্য শুভ নয়। ... বিশদ
বর্ধমান থানার এক অফিসার বলেন, টাওয়ার বসানোর নামে প্রতারণার বেশ কয়েকটি ঘটনা ঘটেছে। তদন্ত শুরু হয়েছে। ঘটনার কিনারায় সাইবার থানার সাহায্য নেওয়া হচ্ছে। প্রতারকদের ধরতে সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
বর্ধমান শহরের কানাইনাটশাল ডিভিসি কলোনির মানিক নন্দী এ ধরনের প্রতারণার শিকার হয়েছেন। কিছুদিন আগে এক মহিলা ফোন করে তাঁর পুকুর পাড়ে টাওয়ার বসানোর প্রস্তাব দেয়। জায়গাটি তাদের সংস্থার লোকজন আগেই দেখে গিয়েছে বলে মহিলা জানায়। জমির সার্ভেও হয়ে গিয়েছে বলে জানানো হয়। টাওয়ার বসাতে দিলে তাঁকে এককালীন ২০ লক্ষ টাকা ও মাসে ২৫ হাজার টাকা ভাড়া দেওয়ার টোপ দেওয়া হয়। তিনি প্রতারকদের টোপ গিলে কয়েক দফায় ৯৫ হাজার ৪১২ টাকা ব্যাঙ্কের মাধ্যমে মহিলার দেওয়া অ্যাকাউন্টে জমা করেন। পরে তাঁকে আরও এক লক্ষ ২৯ হাজার টাকা দিতে বলা হয়। তাতে রাজি না হওয়ায় তাঁকে হুমকি দেওয়া হয়। একইভাবে প্রতারিত হয়েছেন বর্ধমান শহরের পাড়াপুকুরের বাসিন্দা অরূপ কুমার চৌধুরী। তাঁর বাড়ির ছাদে টাওয়ার বসানোর প্রস্তাব দিয়ে কয়েক দফায় তাঁর কাছে ৯ লক্ষ ৯১ হাজার টাকা হাতিয়ে নেওয়া হয়। প্রতারকদের দেওয়া অ্যাকাউন্টে তিনি সেই টাকা জমা করেন। তাঁর বাড়িতে টাওয়ার বসানো হয়নি। টাকাও তিনি ফেরত পাননি। উল্টে প্রতারকরা তাঁকে হুমকি দেয়। এর সঙ্গে একটি বড় চক্র জড়িত বলে তাঁর অভিযোগ।