কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। উপার্জন ভাগ্য ভালো। কর্মে উন্নতির যোগ আছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সহযোগিতা মিলবে। ব্যবসা ... বিশদ
দিল্লি হাইকোর্টের নির্দেশের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করেছিল এজেএল। দিল্লির আইটিও এলাকায় হেরাল্ড হাউস খালি করার ক্ষেত্রে কেন্দ্র যাতে কোনও ‘জবরদস্তিমূলক’ ব্যবস্থা না নেয়, সেবিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের হস্তক্ষেপ চাওয়া হয়। হাইকোর্টের রায় ছিল, এজেএল-এর শেয়ার ইয়ং ইন্ডিয়া সংস্থাকে হস্তান্তরের পুরো প্রক্রিয়াটাই ছিল গোপনে লাভ করার উদ্দেশ্যে। ঘটনাচক্রে এই ইয়ং ইন্ডিয়ার অধিকাংশ শেয়ারের মালিকানা রয়েছে কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী ও সোনিয়া গান্ধীর নামে।
গত ৩০ অক্টোবর হেরাল্ড ভবনের ৫৬ বছরের পুরনো লিজ বাতিল করার নির্দেশ দিয়েছিল কেন্দ্র। সেই নির্দেশে বলা হয়েছিল, ওই ভবনে প্রকাশনা বা মুদ্রণ সংক্রান্ত কোনও কাজকর্ম আর হয় না। ভবনটিকে শুধুমাত্র বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হয়। সুপ্রিম কোর্টের কাছে কেন্দ্রের এই নির্দেশকেও খারিজ করার আবেদন জানিয়েছে এজেএল। এর আগে গত ২৮ ফেব্রুয়ারি দিল্লি হাইকোর্ট এজেএল-এর আবেদন খারিজ করে দিয়েছিল। হাইকোর্টের বক্তব্য ছিল, লিজের শর্তগুলির ‘অপব্যবহার’ করা হচ্ছে।