কর্মক্ষেত্রে অশান্তির সম্ভাবনা। মাতৃস্থানীয় কার শরীর-স্বাস্থ্যের অবনতি। প্রেমে সফলতা। বাহন ক্রয়-বিক্রয়ের যোগ। সন্তানের বিদ্যাশিক্ষায় উন্নতি।প্রতিকার: ... বিশদ
বৃহস্পতিবার বেঙ্গালুরু বিমানবন্দরে নামার পর বিজেপির নেতারা তুমকুরে সিদ্ধগঙ্গা মঠে লিঙ্গায়ত ধর্মনেতা অসুস্থ শ্রীশিবকুমার স্বামীজিকে দেখতে যান। সূত্রের খবর, বিজেপির সব বিধায়ক কর্ণাটকে ফেরেননি। শোভা কারানদলাজে সহ ৭৫ জন বিধায়ক এখনও গুরুগ্রামের রিসর্টে রয়ে গিয়েছেন। কর্ণাটকে ফেরার ব্যাপারে শীর্ষ নেতৃত্বের কাছ থেকে সবুজ সঙ্কেত পাননি তাঁরা। বিজেপির রাজ্য নেতাদের দাবি, তাঁদের ‘জল মাপার’ নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। শুক্রবার কংগ্রেস তাদের পরিষদীয় দলের বৈঠকে একতা প্রমাণ করতে চাইছে। বৈঠকে কী হয়, দেখার পরই বিজেপি পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবে। সব দেখেশুনে রাজনৈতিক মহলের মত, ‘অপারেশন পদ্ম’ থেকে এখনই সরছে না বিজেপি। প্রকাশ্যে বিজেপি নেতা ইয়েদুরাপ্পা ‘অপারেশন পদ্ম’ স্বীকার করেননি। তিনি বলেন, তাঁর দলের কোনও সদস্য কংগ্রেস-জেডিএস জোট সরকার ভাঙার খেলায় যুক্ত নেই। ইয়েদুরাপ্পার আরও দাবি, জোট সরকার তাদের ‘ব্যর্থতা এবং অক্ষমতা’ ঢাকতে নতুন নাটক শুরু করেছে। কংগ্রেসের দু’জন বিধায়ককে মুম্বইয়ে লুকিয়ে রাখার অভিযোগও মানেননি তিনি। একইসঙ্গে হরিয়ানার রিসর্টে বিজেপির ১০৪ জন বিধায়কের আত্মগোপনের প্রসঙ্গে ইয়েদুরাপ্পা বলেন, আসন্ন লোকসভা নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা করতেই আমাদের বিধায়করা একটি স্থানে একত্র হয়েছিলেন। দু’-তিনদিন ধরে আলোচনা হয়েছে। আজ আমরা ফিরলাম। পাশাপাশি, কংগ্রেসকে আক্রমণ করে বলেন, ওদের মুখে সংবিধানের কথা মানায় না। কংগ্রেস এবং জেডিএসের মধ্যে বিবাদ চরমে পৌঁছেছে। এখন বিজেপির ঘাড়ে দোষ চাপাতে চাইছে। রাজ্যের ১৫৬টি তালুক খরা কবলিত। সেদিকে মুখ্যমন্ত্রী এবং তাঁর মন্ত্রিসভার কোনও নজর নেই। ইয়েদুরাপ্পা না বললেও কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ডি ভি সদানন্দ গৌড়া গত মঙ্গলবার জানিয়েছিলেন, যদি কংগ্রেস-জেডিএসের সরকারের পতন হয়, তাহলে বিজেপি সরকার গঠনের দাবি জানাবে। বিজেপির বিরুদ্ধে দল ভাঙানোর চেষ্টার অভিযোগ করলেও মুখ্যমন্ত্রী কুমারস্বামী প্রথম থেকেই দাবি করেছেন, তাঁর সরকারের কোনও বিপদ নেই।