কর্মরতদের সহকর্মীদের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো থাকবে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা ও ব্যবহারে সংযত থাকা দরকার। ... বিশদ
৬ মুরলীধর সেন লেনে জোর গুঞ্জন, একাধিক রাজ্য সম্পাদক মনে করছেন তাঁদের সাধারণ সম্পাদক পদে উন্নীত করা হবে। একইসঙ্গে রাজ্য কমিটির একাধিক সদস্যও লবি করছেন উচ্চ পদের পাওয়ার লক্ষ্যে। যদিও এক রাজ্য নেতার দাবি, গত চার বছরে সাধারণ সম্পাদকদের কাজের মূল্যায়ন সংক্রান্ত রিপোর্ট জমা পড়েছে। দেখা গিয়েছে, কয়েকজন কেবল পার্টি অফিসে বসে খোশ-গল্প করে দিন কাটিয়েছেন। যাঁদের অনেকের আবার গাড়ির লম্বা বিল চোখে পড়ছে। অনেক সাধারণ সম্পাদকের বিরুদ্ধে আবার একাধিক অভিযোগ রয়েছে। সব বিষয় ভেবেই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানান ওই বিজেপি নেতা। প্রসঙ্গত, দলের অন্যতম সাধারণ সম্পাদক দেবশ্রী চৌধুরী কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হওয়ার পর ওই পদ থেকে সরে যান। কয়েকমাস আগে তাঁর জায়গায় আনা হয় উত্তরবঙ্গের প্রতিনিধি রথীন বসুকে। সম্প্রতি রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (আরএসএস) হেড কোয়ার্টার নাগপুরে তৃতীয় বর্ষের প্রশিক্ষণ সেরে ফিরেছেন শিলিগুড়ির বাসিন্দা রথীনবাবু। সূত্রের দাবি, আরএসএস’ও রথীনবাবু সম্পর্কে ইতিবাচক বার্তা দিয়েছে বিজেপিকে। যা তাঁকে সাধারণ সম্পাদক পদে আরও এক দফা টিকে থাকতে অনুঘটকের কাজ করবে। সব মিলিয়ে রাজ্য সম্পাদক পদে নতুন মুখ নাকি পুরনোদের উপর আস্থা—এই অঙ্ক কষে চলেছেন বিজেপির শীর্ষ নেতারা।