কর্মরতদের সহকর্মীদের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো থাকবে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা ও ব্যবহারে সংযত থাকা দরকার। ... বিশদ
দীর্ঘ ক্রিকেটজীবনে পাঁচটি নিউজিল্যান্ড সফর করেছেন তিনি। ভারতীয়দের মধ্যে এই ব্যাপারে তিনিই এগিয়ে। সেই অভিজ্ঞতার পুঁজিতে চোখ বুলিয়ে শচীনের পরামর্শ, ‘২০০৯ সালে আমি শেষবার ওদেশে খেলেছিলাম। সেবার অন্যান্য ভেন্যুর থেকে হ্যামিলটনের পিচের চরিত্র অনেকটা আলাদা ছিল। আমরা সেবার যথেষ্ট ভালো খেলেছিলাম। বোলিং আক্রমণের নিরিখে বিরাট কোহলির দল আমাদের থেকেও এগিয়ে। নিউজিল্যান্ডকে সমস্যায় ফেলার যাবতীয় রসদ রয়েছে ভারতের।’
ওয়েলিংটনে ম্যাচের ভাগ্য নিয়ন্ত্রণ করতে পারে হাওয়া। তাই কীভাবে বোলাররা তা কাজে লাগাবে, সেটা দেখার জন্য অপেক্ষায় রয়েছেন শচীন। প্রসঙ্গক্রমে তাঁর মন্তব্য, ‘আমার মনে হয়, হাওয়ার অনুকূলে পেসারদের বল করা উচিত। আর উল্টোদিক থেকে স্পিন অ্যাটাক হলে ব্যাটসম্যানরা অসুবিধায় পড়বে। আশা করি, রবি শাস্ত্রী-বিরাট কোহলিরা পরিকল্পিত পথেই স্ট্র্যাটেজি ঠিক করবে।’
সাদা বলের ক্রিকেটে দুরন্ত ধারাবাহিকতা রোহিত শর্মার আত্মবিশ্বাস বাড়িয়েছে বলে ধারণা শচীন তেন্ডুলকরের। প্রসঙ্গ উত্থাপিত হলে মাস্টার ব্লাস্টারের বিশ্লেষণ, ‘নিউজিল্যান্ডে খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে রোহিতের সীমিত ক্রিকেটের ওভারে ওই ওপেন করবে। ওখানকার পরিবেশ-পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে নিতে হিটম্যানের অসুবিধা হবে না। তবে টেস্ট ক্রিকেট অবশ্যই আলাদা। দেখতে হবে, নিউজিল্যান্ড আমাদের জন্য কী ধরনের পিচ তৈরি করে। যদি উইকেট গ্রিন টপ হয় তাহলে ভারতের কাছে তা অবশ্যই চ্যালেঞ্জিং।’ অস্ত্রোপচারের জন্য ভুবনেশ্বর কুমার এবং চোট সমস্যায় দীপক চাহার সীমিত ওভারের সিরিজে খেলতে পারবেন না। এর ফলে টিম ইন্ডিয়ার বোলিং বিভাগে ভারসাম্য কমবে বলে অনেকের আশঙ্কা। তবে তাঁদের সঙ্গে একমত নন শচীন। ‘চোট-আঘাত সমস্যা পেশাদার ক্রিকেটের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে। তাই এই বিষয়ে দুশ্চিন্তা করার কিছু নেই। দেশের জার্সিতে যারা খেলবে তাদের উপরেই ভরসা রাখা উচিত’, জানালেন ভারতের সর্বকালের অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যান।