কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। উপার্জন ভাগ্য ভালো। কর্মে উন্নতির যোগ আছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সহযোগিতা মিলবে। ব্যবসা ... বিশদ
পাবলিক ভেহিকেলস ডিপার্টমেন্ট (পিভিডি) সূত্রের খবর, শহরের দু’টি লোকসভা কেন্দ্রের জন্য বাসের রিক্যুইজিশন ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে। প্রথম দিকে বাসের রিক্যুইজিশন ‘ম্যানুয়ালি’ করা হলেও, বর্তমানে তা ‘সুগম’ অ্যাপে আপলোড করে দেওয়া শুরু হয়েছে। তাতে আরও সমন্বয় রেখে বাস রিক্যুইজিশনের কাজ করা সম্ভব হবে। বেসরকারি বাস নিয়ে পুলিস-প্রশাসনের টানাটানির ঘটনা এড়ানো যাবে। ভাড়ার একাংশ অগ্রিম দেওয়া নিয়ে ইতিবাচক আলোচনা চলছে বলে ইঙ্গিত মিলেছে পিভিডি সূত্রে। তবে, ভাড়া বৃদ্ধি নিয়ে এখনও কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি বলেই খবর।
ভোটের জন্য নেওয়া বাসের ভাড়া বৃদ্ধির দাবিতে ইতিমধ্যেই সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকেই চিঠি দিয়েছে বাস মালিকদের একাধিক সংগঠন। বর্তমানে ভোটের জন্য সাধারণ বাসের এক দিনের ভাড়া ১৯১০ টাকা। তা বাড়িয়ে ৩,৫০০ টাকা করার দাবি জানিয়েছে অল বেঙ্গল বাস-মিনিবাস সমন্বয় সমিতি। বর্তমানে ভোটের জন্য দেওয়া মিনিবাসের ভাড়া দৈনিক ১৫৮০ টাকা। তা বাড়িয়ে ৩ হাজার টাকা করার দাবি করেছে ওই সংগঠনটি। জয়েন্ট কাউন্সিল অব বাস সিন্ডিকেটের সাধারণ সম্পাদক তপন বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, আগের ভাড়ায় বাস চালাতে সমস্যা হবে। সব কিছুরই খরচ বাড়ছে। ভাড়া না বাড়লে সেই ব্যয় সামাল দেওয়া যাবে না। এবার কমিশন ও পরিবহণ দপ্তরে সরাসরি যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হবে।
মিনিবাস অপারেটর্স কো-অর্ডিনেশন কমিটির যুগ্ম সম্পাদক প্রদীপনারায়ণ বোস বলেন, ভাড়া বৃদ্ধির দাবিতে ফের চিঠি দেওয়া হবে। তার সঙ্গে ভাড়ার অগ্রিমের দাবিও করা হবে। এমনিতেই ভোটে বাস দিয়ে যে ভাড়া পাওয়া যায়, তাতে মালিকদের কিছু লাভ থাকে না। বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করতে হবে। কর্মীরা যাতে ভোটে বাস চালাতে উৎসাহী হন, তা দেখতে হবে।