সামাজিক কল্যাণকর্মে সামাজিক স্বীকৃতি আর সন্মান। গৃহ পরিবেশে চাপ। আর্থক প্রগতি বজায় থাকবে। ... বিশদ
মহেশতলা পুরসভার ১, ২, ৪, ৫ এবং ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা দিলওয়ার শেখ থেকে সনৎ মিশ্র, কমল দাস, প্রদীপ সরকার, মিন্টু গোলদারদের কথায়, দীর্ঘদিন ধরে মণিখালের নাব্যতা কমে যাওয়ার ফলে বর্ষার সময় এই সব এলাকা জলে ডুবে যেত। এ নিয়ে পুরসভাকে বলার পর এক বছর আগে মণিখাল গভীর করে কাটা হয়েছে। তাতে সকলেই আশা করেছিল, এবার জমা জলের যন্ত্রণা থেকে রেহাই মিলবে। কিন্তু সেই আশায় জল ঢেলে দিয়েছে গার্ডেনরিচ ওয়াটার ওয়ার্কস। এখানেই গঙ্গা থেকে জল তুলে পরিশোধন করার পর পাইপলাইনের মাধ্যমে তা কলকাতা পুর এলাকার মানুষকে দেওয়া হয়। কমল দাস বলেন, এটা ভালো কাজ। কিন্তু সমস্যা অন্য জায়গায়। তা হল, সন্তোষপুরের যে জায়গা দিয়ে মণিখাল গিয়েছে, সেখানে খালের সঙ্গে একটি ডেডিকেটেড লাইন যুক্ত করেছে গার্ডেনরিচ ওয়াটার ওয়ার্কস। সেই পাইপলাইন দিয়ে খালে এসে পড়ছে হলুদ রঙের পলি মিশ্রিত বর্জ্য। এই পলির জেরেই ফের অবরুদ্ধ হয়ে পড়ছে খাল। থমকে যাচ্ছে জলস্রোত।
মহেশতলা পুরসভার নিকাশি বিভাগের এক আধিকারিক বলেন, খালের নাব্যতা কমে গেলে ফের স্রোত কমে আসবে। সেক্ষেত্রে পুরসভা এলাকার জমা জল বের করা কঠিন হয়ে পড়বে। ভারী বৃষ্টি হলে মহেশতলা ও বেহালা পশ্চিমের একাংশ জলমগ্ন হওয়ার আশঙ্কা থেকে যাবে। বিষয়টি জেলা প্রশাসন, সেচ, কেএমডিএ এবং গার্ডেনরিচ ওয়াটার ওয়ার্কসকে জানানো হয়েছে।