বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ
এবিষয়ে রায়গঞ্জ পুলিস জেলার সুপার সুমিত কুমার বলেন, এক যুবককে রায়গঞ্জ থানার পুলিস গ্রেপ্তার করেছিল। পরে জানতে পারা যায় উত্তর প্রদেশ পুলিসের দল একটি খুনের ঘটনায় তাকে খুঁজছে। এরপর আমরা সেখানকার পুলিসের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তারা এসে ওই অভিযুক্তকে ট্রানজিট রিমান্ডে নিয়ে যায়।
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, উত্তর প্রদেশের নয়ডার কাছে দাদরি এলাকায় ভিনরাজ্যের শ্রমিক হিসেবে কাজে গিয়েছিল উত্তর দিনাজপুর জেলার ভাতুন গ্রাম পঞ্চায়েতের পূর্ব বসতপুর গ্রামের বাসিন্দা মহম্মদ মহিবুল ও তার ভাই আনারুল। সেখানে ওই এলাকার রহমান নামে এক যুবকের সঙ্গে টাকা পয়সা সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে মহিবুলের সঙ্গে বিবাদ চলছিল। অভিযোগ, ২০১৮ সালের ৩১ মে মহিবুল ওই যুবককে গলায় ও পেটে ছুড়ি মেরে খুন করে পালিয়ে যায়। মহিবুলের ঠিকানা খুঁজে নয়ডা পুলিস জানতে পারে অভিযুক্ত মহিবুলের বাড়ি পশ্চিমবঙ্গের উত্তর দিনাজপুর জেলার রায়গঞ্জ থানার পূর্ব বসতপুরে। সেইমতো নয়ডা পুলিস রায়গঞ্জ থানার পুলিসের সঙ্গে যোগাযোগ করে। কিন্তু এতদিন সে অধরাই থেকে যায়। গত বুধবার অন্য একটি অপরাধমূলক ঘটনার সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগে ভাটোলের পূর্ব বসতপুর থেকে পুলিস মহিবুলকে গ্রেপ্তার করে। এরপর রায়গঞ্জ থানার পুলিস উত্তর প্রদেশের নয়ডা থানার পুলিসকে খবর দেয়। বৃহস্পতিবার রাতেই রায়গঞ্জে এসে পৌঁছায় রহমান খুনের ঘটনায় তদন্তকারী নয়ডা পুলিসের একটি দল। এদিকে শুক্রবার ধৃত মহম্মদ মহিবুলকে রায়গঞ্জ আদালতে তোলা হয়। আদালতের মাধ্যমে তাকে উত্তরপ্রদেশের নয়ডায় ট্রানজিট রিমান্ডে নিয়ে যায় ওই তদন্তকারী দলটি।