কর্মক্ষেত্রে অশান্তির সম্ভাবনা। মাতৃস্থানীয় কার শরীর-স্বাস্থ্যের অবনতি। প্রেমে সফলতা। বাহন ক্রয়-বিক্রয়ের যোগ। সন্তানের বিদ্যাশিক্ষায় উন্নতি।প্রতিকার: ... বিশদ
এবারের ব্রিগেড সমাবেশকে সফল করার জন্য বহু আগে থেকেই জেলা তৃণমূল কংগ্রেস তৎপরতা শুরু করেছে। জেলা থেকে যাতে রের্কড সংখ্যক মানুষ ব্রিগেডের সমাবেশে যোগ দিতে পারে তার জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে তৃণমূল। এর জেরে সভাকে ঘিরে উন্মাদনা তৈরি হয়েছে।জেলায় রেল যোগাযোগের সমস্যা থাকায় ইসলামপুর মহকুমার পাঁচটি ব্লক থেকে কর্মীদের বিভিন্ন ট্রেনে কর্মীদের যাওয়ার কথা রয়েছে। এদিকে, রায়গঞ্জ মহকুমার চারটি ব্লকের কর্মীদের ক্ষেত্রে এক মাত্র ভরসা রাধিকাপুর-কলকাতা এক্সপ্রেসে কর্মীদের যাওয়ার কথা রয়েছে। এছাড়াও জেলার প্রতিটি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকা থেকে বাসে কর্মীরা কলকাতার উদ্দেশ্যে রওনা দেবেন। মহিলা কর্মীদের জন্য কিছু বিশেষ বাসেরও ব্যবস্থা কলকাতার চিৎপুর স্টেশন থেকে ব্রিগেডে যাওয়ার জন্য রাখা হচ্ছে। সেটা রাজ্য নেতৃত্বই ঠিক করেছে বলে দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে। ইটাহারের বহু কর্মী মালদহ থেকে ট্রেনে যাবেন। তাদের মালদহ অবধি পৌঁছে দেওয়ার চিন্তা ভাবনা রয়েছে। উত্তর দিনাজপুর জেলার সমস্ত কর্মীদেরই সল্টলেকের সেন্ট্রাল পার্কে থাকা ও খাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
সম্প্রতি জেলায় ডেলিগেট কার্ড আসার পর সেগুলিও বিতরণ করা হয়েছে। দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এই কার্ডের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। অনেক জায়গাতেই কার্ড বিলি করতে গিয়ে দলীয় নেতৃত্বকে হিমশিম খেতে হচ্ছে। ইতিমধ্যেই জেলা থেকে অনেকেই কলকাতার উদ্দেশ্যে রওনাও দিয়ে দিয়েছেন। কিন্তু ব্রিগেডে যোগ দিতে বেশির ভাগ কর্মী-সমর্থক আজ, শুক্রবার রওনা দেবেন।
এদিকে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা থেকে বৃহস্পতিবার সকালে তেভাগা এক্সপ্রেসে চেপেই অনেকে ব্রিগেডের উদ্দেশে রওয়া দেন। এদিন সন্ধ্যের গৌড় এক্সপ্রেসেও উপচে পড়ে ভিড়। বালুরঘাট স্টেশনে কয়েক হাজার তৃণমূল সমর্থকরা মিছিল করে কলকাতার উদ্দেশে রওনা দেন। ট্রেনে পা রাখার জায়গা ছিল না তৃণমূল সমর্থকদের ভিড়ে। অন্য দিকে জেলার একাধিক জায়গা থেকে গাড়ি ভাড়া করে অনেকে কলকাতার উদ্দেশে রওনা দিয়েছে। জেলা প্রথম সারির নেতারা ইতিমধ্যে কলকাতায় পৌঁছে গিয়েছেন। শুক্রবার সকালের ও বিকেলের ট্রেনে বাকি থাকা কর্মীরা রওনা দেবে। ট্রেনে তৃণমূল সমর্থকদের ভিড়ে যাত্রীদের সংরক্ষণ আসনের টিকিট কাটা থাকলেও অনেককেই দাঁড়িয়ে যেতে হয়েছে।