কর্মক্ষেত্রে অশান্তির সম্ভাবনা। মাতৃস্থানীয় কার শরীর-স্বাস্থ্যের অবনতি। প্রেমে সফলতা। বাহন ক্রয়-বিক্রয়ের যোগ। সন্তানের বিদ্যাশিক্ষায় উন্নতি।প্রতিকার: ... বিশদ
উল্লেখ্য, প্রায় দু’দশক পরে মালদহ কলেজ ময়দান থেকে সরে গিয়েছে বইমেলা। এবার বইমেলা হচ্ছে ইংলিশবাজারের এক প্রান্তে সদরঘাটে মহানন্দা নদীর চরে বড় শিবতলার মাঠে। বুধবার বিকালে বইমেলার উদ্বোধন করেন কবি শ্রীজাত। উদ্বোধক ছাড়াও সেখানে জেলা ও পুলিস প্রশাসনের কর্তাব্যক্তি, শিক্ষা জগত এবং বিদ্বজ্জন মহলের অনেক পরিচিত মুখই সেখানে ছিলেন।
বইমেলার স্থান পরিবর্তন নিয়ে বাম-মনস্ক কিছু বুদ্ধিজীবী বিরোধিতায় নেমেছিলেন। মেলার প্রথম দিনে মানুষের ঢল দেখে তারা অনেকটাই হতাশ। দুর্গাবাড়ি মোড় থেকে সদরঘাটে বইমেলা যাওয়ার রাস্তায় ভিড় নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রথম দিনই ট্রাফিক পুলিশ মোতায়েন করা হয়। বইমেলাকে কেন্দ্র করে এক সপ্তাহে প্রায় কোটি টাকার উপরে ব্যবসা হয়। এবারেও তার অন্যথা হবে না বলেই আশা আয়োজকদের। বইমেলা সংগঠকদের অন্যতম সুমালা আগরওয়ালা খানিকটা হাঁফ ছেড়েই বলেন, বইমেলার জায়গা বদলালেও বিমুখ করেনি মালদহ। আমরা খুশি।
এবারের মালদহ বইমেলায় প্রবেশমূল্য পাঁচ টাকা। কেউ আট দিনই বইমেলায় আসতে চাইলে মিলবে বিশেষ ছাড়। আট দিনের টিকিট কেউ একবারে কিনলে দিতে হবে কুড়ি টাকা। বইমেলা উদ্যোক্তাদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে ইতিমধ্যেই কয়েক’শ মানুষ জেলা গ্রন্থাগার থেকেই কুড়ি টাকা দিয়ে সংগ্রহ করেছে সিজন টিকিট। তবে প্রথম দিন বইমেলায় প্রবেশ ছিল অবাধ। কোনও মূল্য দিতে হয়নি বইমেলায় ঢোকার জন্য।