শিক্ষার জন্য দূরে কোথাও যেতে পারেন। প্রেম-প্রণয়ে নতুন যোগাযোগ হবে। বিবাহের কথাবার্তাও পাকা হতে পারে। ... বিশদ
জম্মুর মঞ্চ থেকে শনিবার কপিল সিবাল বলেন, আমরা দেখতে পাচ্ছি কংগ্রেস দুর্বল হচ্ছে। এটাই সত্যি। সেকারণেই আমরা একত্রিত হয়েছিলাম। একত্রে দলকে শক্তিশালী করে তুলতে হবে আমাদের। সিবাল ছাড়াও এদিনের সভায় উপস্থিত ছিলেন রাজ্যসভার প্রাক্তন সদস্য গুলাম নবি আজাদ, প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী আনন্দ শর্মা, রাজ্যসভার সদস্য বিবেক তানখা, লোকসভার সদস্য মণীশ তিওয়ারি, হরিয়ানার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র সিং হুডা সহ অন্যান্যরা। উল্লেখ্য, রাজ্যসভা থেকে সদ্য অবসর নিচ্ছেন গুলাম নবি আজাদ। এদিন সিবালের অভিযোগ, আজাদের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগায়নি কংগ্রেস শীর্ষ নেতৃত্ব। আনন্দ শর্মার বক্তব্য, দলের ভালোর জন্যই আমাদের এইসব কথা বলতে হচ্ছে। কংগ্রেসকে ফের দেশের সর্বত্র শক্তিশালী করে তোলা উচিত। আমরা কংগ্রেসের ভালো দিন দেখেছি। আমাদের বয়স হচ্ছে। দল দুর্বল হচ্ছে, তা আমরা দেখতে চাই না। ‘জি-২৩’ গোষ্ঠীর নেতাদের এইসব কড়া বাক্যবাণের পর হাইকামান্ডের তরফে তড়িঘড়ি আসরে নামেন অভিষেক মনু সিংভি। তিনি বলেন, পাঁচ রাজ্যে নির্বাচন হতে চলেছে। কংগ্রেসকে শক্তিশালী করে তুলতে হলে ওই নেতাদের এই রাজ্যগুলিতে যাওয়া থাকা বেশি জরুরি। ভোটমুখী রাজ্যগুলির সঙ্গে যুক্ত হলে সেটাই কংগ্রেসের প্রতি সবচেয়ে বড় অবদান হবে। ঘটনাচক্রে, গত বছর সেনিয়াকে লেখা ‘জি-২৩’ গোষ্ঠীর নেতাদের চিঠি সামনে আসার পর থেকেই কংগ্রেসের অন্দরের কোন্দল প্রকাশ্যে চলে আসে।