সঠিক বন্ধু নির্বাচন আবশ্যক। কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। কর্মক্ষেত্রে বদলির কোনও সম্ভাবনা এই মুহূর্তে নেই। শেয়ার ... বিশদ
সন্দীপ স্বর্ণকার, নয়াদিল্লি, ৯ মে: আইএনএস বিরাট প্রসঙ্গে কিছুটা চাপে পড়ে পাল্টা সার্জিকাল স্ট্রাইক নিয়ে মোদিকে কোণঠাসা করার চেষ্টা করল কংগ্রেস। এ ব্যাপারে বিরোধী কংগ্রেস সরকার তো বটেই, নিজের রাজনৈতিক পূর্বসূরী প্রয়াত অটলবিহারী বাজপেয়িকেও অপমান করছেন নরেন্দ্র মোদি। মন্তব্য করল রাহুল গান্ধীর দল। আগামী রবিবার দিল্লি সহ সাত রাজ্যে ৫৯টি আসনে ষষ্ঠ দফার ভোট। তাই তার আগে সার্জিকাল স্ট্রাইক প্রসঙ্গে মোদিকেই চূড়ান্ত স্ট্রাইক করার চেষ্টা করল কংগ্রেস। মোদিকে মিথ্যুক বলেও তোপ দাগল। ‘রাজা হরিশ্চন্দ্র যেমন সত্যবাদী বলে পরিচিত, একইভাবে সেরা মিথ্যাবাদী যদি এই দুনিয়ায় কেউ থেকে থাকেন, তিনি মোদি। গোয়েবলসকেও ছাপিয়ে গিয়েছেন।’ মন্তব্য করলেন দলের মুখপাত্র অভিষেক মনু সিংভি। মিথ্যবাদী হিসেবে নরেন্দ্র মোদির নাম গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে ওঠার যোগ্য বলেও কটাক্ষ জুড়লেন তিনি।
প্রয়াত রাজীব গান্ধীকে নাম্বার ওয়ান দুর্নীতিবাজ বলে আগেই নজিরবিহীন আক্রমণ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তবে গতকাল দিল্লির রামলীলা ময়দানের সভায় তার চেয়েও একধাপ এগিয়েছেন। নৌবাহিনীর জাহাজ আইএনএস বিরাট’কে রাজীব গান্ধী ব্যক্তিগত ছুটি কাটানোর কাজে ব্যবহার করেছেন বলে নতুন তথ্য ফাঁস করার চেষ্টা করেছেন। বিষয়টি নিয়ে কংগ্রেস পাল্টা আক্রমণের পাশাপাশি সার্জিকাল স্ট্রাইক ইস্যু নিয়ে সওয়াল চড়িয়েছে।
কংগ্রেস তথা ইউপিএ আমলে তাঁর জমানার মতো কোনও সার্জিকাল স্ট্রাইক হয়নি বলে এক সাক্ষাৎকারে উল্লেখ করেছেন মোদি। নির্বাচনী প্রচারেও সার্জকাল স্ট্রাইকের বিষয়টি তুলে জনতার মন জয় করছেন। পাকিস্তানকে শিক্ষা দেওয়ার বার্তা দেওয়ার ওই প্রসঙ্গ এবার নির্বাচনী প্রচারে প্রধানমন্ত্রী এবং বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ প্রায় গোটা দেশজুড়েই প্রচার করেছেন। তরুণ ভোটারদের মধ্যে যা সাড়াও ফেলেছে।
তাই ষষ্ঠ দফা ভোটের আগে সার্জিকাল স্ট্রাইক প্রসঙ্গেও পাল্টা মোদিকে মিথ্যুক আখ্যা দিয়ে প্রচার বাড়িয়েছে কংগ্রেস। এক প্রশ্নের উত্তরে কংগ্রেস মুখপাত্র অভিষেক মনু সিংভি রীতিমতো সন তারিখ দিয়ে মোদিকে কাঠগড়ার দাঁড় করিয়েছেন। তিনি বলেন, নরেন্দ্র মোদির আগে পাকিস্তানকে তার জঙ্গি মদতের জন্য শিক্ষা দিতে বেশ কয়েকবার সার্জিকাল স্ট্রাইক হয়েছে। তবে তফাৎ একটাই, ভারতীয় সেনাবাহিনীর কৃতিত্ব নিয়ে মোদির আগে আর কোনও নেতা বা সরকার রাজনীতি করেননি। যা এবার ভোটে হার নিশ্চিত বুঝতে পেরে নির্লজ্জভাবে ব্যবহার করছেন নরেন্দ্র মোদি। অটলবিহারী বাজপেয়িকেও অপমান করছেন তিনি।
সিংভি জানান, বাজপেয়ির আমলে দু’হাজার সালের ২১ জানুয়ারি নীলম নদী বরাবর নাডালা এনক্লেভে সার্জিকাল স্ট্রাইক হয়েছিল। ২০০৩ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর পুঞ্চের বারোহ সেক্টরেও হয়েছে। কিন্তু সেসব বেমালুম ভুলে গিয়ে নির্লজ্জ মিথ্যা বলে মানুষ ঠকাচ্ছেন মোদি। এআইসিসি আরও জানিয়েছে, কংগ্রেস তথা ইউপিএ আমলে কবে কোথায় গোপন সার্জিকাল স্ট্রাইক হয়েছে। ২০০৮ থেকে ২০১৩ সালের মধ্যে ছ’বার পাকিস্তানকে সার্জিকাল স্ট্রাইক করছে মনমোহন সিং সরকার। তবে নিঃশব্দে। তা নিয়ে রাজনৈতিক প্রচার করেনি।
কংগ্রেস আরও জানিয়েছে, ২০০৮ সালের ১৯ জুন পুঞ্চের বালতাল, ২০১১ সালের ৩০ আগস্ট থেকে পয়লা সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অর্থাৎ তিনদিন কেল এলাকার নীলম নদী পেরিয়ে শারদা সেক্টর, ২০১৩ সালের ৬ জানুয়ারি সাওয়ান পাত্র চেকপোস্ট, ২৭-২৮ জলুাই নজিরপুর সেক্টর, ৬ আগস্ট নীলম উপত্যকার পাশাপাশি ২০১৩ সালেরই ২৩ ডিসেম্বর সাজিক্যাল স্ট্রাইক হয়েছে। বিগত ২০১৪ সালের ১৪ জানুয়ারি তৎকালীন সেনা প্রধান জেনারেল বিক্রম সিং প্রকাশ্যে বিষয়টি খোলসাও করেছিলেন। এরপরেও মোদি কী করে মিথ্যে বলেন? প্রশ্ন তুলেছে কংগ্রেস।
প্রয়াত রাজীব গান্ধীকে নাম্বার ওয়ান দুর্নীতিবাজ বলে আগেই নজিরবিহীন আক্রমণ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তবে গতকাল দিল্লির রামলীলা ময়দানের সভায় তার চেয়েও একধাপ এগিয়েছেন। নৌবাহিনীর জাহাজ আইএনএস বিরাট’কে রাজীব গান্ধী ব্যক্তিগত ছুটি কাটানোর কাজে ব্যবহার করেছেন বলে নতুন তথ্য ফাঁস করার চেষ্টা করেছেন। বিষয়টি নিয়ে কংগ্রেস পাল্টা আক্রমণের পাশাপাশি সার্জিকাল স্ট্রাইক ইস্যু নিয়ে সওয়াল চড়িয়েছে।
কংগ্রেস তথা ইউপিএ আমলে তাঁর জমানার মতো কোনও সার্জিকাল স্ট্রাইক হয়নি বলে এক সাক্ষাৎকারে উল্লেখ করেছেন মোদি। নির্বাচনী প্রচারেও সার্জকাল স্ট্রাইকের বিষয়টি তুলে জনতার মন জয় করছেন। পাকিস্তানকে শিক্ষা দেওয়ার বার্তা দেওয়ার ওই প্রসঙ্গ এবার নির্বাচনী প্রচারে প্রধানমন্ত্রী এবং বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ প্রায় গোটা দেশজুড়েই প্রচার করেছেন। তরুণ ভোটারদের মধ্যে যা সাড়াও ফেলেছে।
তাই ষষ্ঠ দফা ভোটের আগে সার্জিকাল স্ট্রাইক প্রসঙ্গেও পাল্টা মোদিকে মিথ্যুক আখ্যা দিয়ে প্রচার বাড়িয়েছে কংগ্রেস। এক প্রশ্নের উত্তরে কংগ্রেস মুখপাত্র অভিষেক মনু সিংভি রীতিমতো সন তারিখ দিয়ে মোদিকে কাঠগড়ার দাঁড় করিয়েছেন। তিনি বলেন, নরেন্দ্র মোদির আগে পাকিস্তানকে তার জঙ্গি মদতের জন্য শিক্ষা দিতে বেশ কয়েকবার সার্জিকাল স্ট্রাইক হয়েছে। তবে তফাৎ একটাই, ভারতীয় সেনাবাহিনীর কৃতিত্ব নিয়ে মোদির আগে আর কোনও নেতা বা সরকার রাজনীতি করেননি। যা এবার ভোটে হার নিশ্চিত বুঝতে পেরে নির্লজ্জভাবে ব্যবহার করছেন নরেন্দ্র মোদি। অটলবিহারী বাজপেয়িকেও অপমান করছেন তিনি।
সিংভি জানান, বাজপেয়ির আমলে দু’হাজার সালের ২১ জানুয়ারি নীলম নদী বরাবর নাডালা এনক্লেভে সার্জিকাল স্ট্রাইক হয়েছিল। ২০০৩ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর পুঞ্চের বারোহ সেক্টরেও হয়েছে। কিন্তু সেসব বেমালুম ভুলে গিয়ে নির্লজ্জ মিথ্যা বলে মানুষ ঠকাচ্ছেন মোদি। এআইসিসি আরও জানিয়েছে, কংগ্রেস তথা ইউপিএ আমলে কবে কোথায় গোপন সার্জিকাল স্ট্রাইক হয়েছে। ২০০৮ থেকে ২০১৩ সালের মধ্যে ছ’বার পাকিস্তানকে সার্জিকাল স্ট্রাইক করছে মনমোহন সিং সরকার। তবে নিঃশব্দে। তা নিয়ে রাজনৈতিক প্রচার করেনি।
কংগ্রেস আরও জানিয়েছে, ২০০৮ সালের ১৯ জুন পুঞ্চের বালতাল, ২০১১ সালের ৩০ আগস্ট থেকে পয়লা সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অর্থাৎ তিনদিন কেল এলাকার নীলম নদী পেরিয়ে শারদা সেক্টর, ২০১৩ সালের ৬ জানুয়ারি সাওয়ান পাত্র চেকপোস্ট, ২৭-২৮ জলুাই নজিরপুর সেক্টর, ৬ আগস্ট নীলম উপত্যকার পাশাপাশি ২০১৩ সালেরই ২৩ ডিসেম্বর সাজিক্যাল স্ট্রাইক হয়েছে। বিগত ২০১৪ সালের ১৪ জানুয়ারি তৎকালীন সেনা প্রধান জেনারেল বিক্রম সিং প্রকাশ্যে বিষয়টি খোলসাও করেছিলেন। এরপরেও মোদি কী করে মিথ্যে বলেন? প্রশ্ন তুলেছে কংগ্রেস।
