কর্মক্ষেত্রে অশান্তির সম্ভাবনা। মাতৃস্থানীয় কার শরীর-স্বাস্থ্যের অবনতি। প্রেমে সফলতা। বাহন ক্রয়-বিক্রয়ের যোগ। সন্তানের বিদ্যাশিক্ষায় উন্নতি।প্রতিকার: ... বিশদ
গত বছর ২৮ সেপ্টেম্বর এক ঐতিহাসিক রায়ে সবরীমালা মন্দিরের দরজা সব বয়সি মহিলাদের জন্য খুলে দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। যা নিয়ে কেরলজুড়ে অশান্তি শুরু হয়। এই রায়ের প্রায় তিন মাস পর, জানুয়ারি মাসে মন্দিরে প্রবেশ করেন কনক দুর্গা ও বিন্দু। যা ঘিরে হিন্দুত্ববাদী সংগঠনগুলির সদস্যদের পাশাপাশি বিজেপির নেতা-কর্মীদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন সিপিএম সমর্থকরা। আয়াপ্পা ভক্তদের হাত থেকে বাঁচলেও বাড়িতে ফিরে শাশুড়ির হাতে মার খান কনক দুর্গা। নিরাপত্তার দাবিতে শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হন তাঁরা। শুক্রবার কনক দুর্গা ও বিন্দুর পক্ষে আদালতে সওয়াল করেন আইনজীবী ইন্দিরা জয়সিং।
শীর্ষ আদালতে কনক দুর্গা ও বিন্দুর আবেদনের ভিত্তিতে মামলার শুনানির সময় শুক্রবার কেরল সরকারের আইনজীবী বিজয় হংসরিয়া জানান, সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পরে ৫০ বছরের কমবয়সি মোট ৫১ জন মহিলা এখনও পর্যন্ত মন্দিরে প্রবেশ করেছেন। পুজো দেওয়ার জন্য ৭ হাজার ৫০০ জনেরও বেশি মহিলা আধার কার্ডের তথ্য দিয়ে অনলাইনে আবেদন জানিয়েছেন। প্রত্যেক আবেদনকারীরই বয়স ১০-৫০ বছরের মধ্যে। শুনানির সময় মন্দিরে প্রবেশকারী ৫১ জন মহিলার নামের তালিকাও জমা দেয় কেরল সরকার।